কথা রাখলেন বিরাট-অ൩নুষ্কা। করোনা মোকাবিলায় দেশবাসীর পাশে দাঁড়াতে ২ কোটি টাকার অনুদান দিলেন এই তারকা দম্পতি। শুধু তাই নয়, এই কঠিন লড়াইয়ে দ🍎েশবাসীকেও পাশে চেয়েছেন তাঁরা। সাধারণ মানুষের থেকেও সাহায্য নিয়ে মোট সাত কোটি টাকার অনুদান সংগ্রহণের লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নেমেছেন এই জুটি।
শুক্রবার সরাসরি কোভিড আর্তদের জন্যে সাহায্যের কথা ঘোষণা করলেন ব༒িরাট কোহলী এবং অনুষ্কা শর্মা। নিজেরা ২ কোটি টাকা দিলেনই, পাশাপাশি সাধারণ মানুষের থেকেও সাহায্য চাইলেন। মোট ৭ কোটি টাকা সাহায্যের লক্ষ্য নিয়েছেন ‘বিরুষ্কা’।
Ketto নামের এক বেসরকারি অর্থ অনুদানকারী সংগঠনের সঙ্গে হাত মিলিয়ে এই প্রয়াস শুরু করলেন বিরুষ্কা। আগামী সাত দিনের মধ্যে এই অর্থ সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তাঁদের। এক প্রেস বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কেটো প্ল্যাটফর্মে অনুষ্কা-বিরাটের অনুদান করা টাকা ও সংগৃহীত টাকা🗹 সরাসরি চলে যাবে এসিটি গ্র্যান্টস-এ। যাঁরা দেশের সর্বত্র প্রয়োজনীয় অক্সিজেন, মেডিক্যাল পরিষেবা, ভ্যাশিনেশন এবং টেলি-মেডিসিন পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে।
এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় বিরাট-অনুষ্কা যৌথ ভিডিয়ো বার্তা দেন। অনুষ্কা বলেন, ‘আমাদের দ𝓀েশের জন্য এটা একটা কঠিন সময়।এই যন্ত্রণা থেকে আমাদের মন কাঁদছে। যাঁরা এই সময়ে দেশবাসীর পাশে দাঁড়িয়েছে, লড়াই করছে, আমারা কৃতজ্ঞ, তবে সময় এসেছে তাঁদের পাশে দাঁড়ানোর’। এরপরই কেটোর ফান্ডে অর্থদানের কথা জানান বিরাট। তাঁরা আরও বলেন- ‘পরিবার, বন্ধু ও অনুরাগীদের একটাই কথা বলব এই যুদ্ধে আমাদের জয় নিশ্চিত, যদি সবাই আমরা একসঙ্গে লড়াইটা লড়তে পারি’।&♏nbsp;
অতিমারীর শুরু থেকেই দেশবাসীর পাশে দাঁ🎉ড়িয়েছেন বিরাট-অনুষ্কা। এই জুটি𓂃র পাশাপাশি অপর তারকা দম্পতি প্রিয়াঙ্কা ও নিক জোনাসও ভারতের করোনা মোকাবিলার জন্য আর্থিক অনুদান সংগ্রহের চেষ্টা চালাচ্ছেন। গত এক সপ্তাহে তাঁরা ৬.৬ কোটি টাকার ত্রাণ সংগ্রহ করেছেন।
আলিয়া ভাট, দীপিকা পাড়ুকোন, তাপসী পান্নুরাও নিজের মতো করে আম জনতার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। সবে নিঃসন্দেহে গ্ল্যামার দুনিয়ার ব্যক্তিত্বদের মধ্যে🐓 মসিহা হিসাবে দেশবাসীর পাশে দাঁড়💙িয়েছেন সোনু সুদ।
বিরাট-অনুষ্কার এই প্রয়াসকে কুর্নিশ জানিয়েছে এসিটি গ্র্যান্টস-এর মুখপাত্র গায়েত্রী যাদব বলেন, 🌜‘ওঁনাদের মতো জনপ্রিয় মানুষজন আমাদের জন্য ফান্ড সংগ্রহের উদ্যোগী হওয়ায় আমরা নিশ্চিত আমাদের আওয়াজ অনেক দূর অবধি পৌঁছাবে। আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছোতে সাহায্য করবে তাঁদের এই উদ্যোগ। তবে অনেকটা পথচলা বাকি'।