বরাবরই𓃲 খবরে থাকেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের কারণে শুধু যে তাঁকে নিয়ে চর্চা চলে তা নয়, তাঁর পোশাক, তাঁর সাজগোজ, তাঁর স্টাইল স্টেটমেন্টও আজ নেটপাড়ার চর্চার বিষয়। তবে বৈশাখী নিজেই জানালেন তাঁর সামাজিক মাধ্যমে আপলোড করা ছ🔯বিতে একাংশ কটাক্ষ করে তাঁর ওজন নিয়ে।
Windows Production House-এর শে🌠য়ার করা একটি ভিডিয়োতে বৈশাখীকে বলতে শোনা গেল, ‘একটা ব🥀াচ্চাকে পর্যন্ত এরা ছাড়েনি। একটা বাচ্চা (বৈশাখীর কন্যা সন্তান) যার বেবি ফ্যাট এখনও যায়নি, মাত্র ৫ বছরের সেই বাচ্চাকে বলা হচ্ছে সে মোটা কারণ ভাত খায়। আমি আমার মেয়েকে গোলু টাইপ দেখতে ভালোবাসি। আমার মেয়ে এসে আমাকে প্রশ্ন করে, মা আমি কি মোটা?’
বৈশাখী আরও জানান এসব কটাক্ষ সত্ত্বেও তাঁকে আরও শক্ত হতে সাহায্য করেছেন শোভন। বৈশাখী বলেন, ‘আমার আত্মসম্মানের জায়গায় আমি কাউকে কোনওদিন আঘাত করতে দেব না। আমি যখন চোখের জল ফেলতাম শোভন আমায় এসে বলত, 'বৈশাখী চোখের জল ফেলছ? তুমি কাঁদলে এরা আরও তলোয়ার নিয়ে বেরিয়ে আসবে। ♓আমি বলে রাখতে চাই আপনারা যারা আমি মোটা- রোগা বিচার করার জন্য সুন্দর খাপ- পঞ্চায়েত বা বৈঠকি আড্ডা বসান, তারা জেনে রাখুন এসবে আমার কিছু যায়ে আসে না।’
এর আগে 🍌আনন্দবাজারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বৈশাখীকে বলতে শোনা গিয়েছিল, মহুলের স্কুলে একবার এক সহপাঠী তাঁকে ‘মোটা’ বলে কটাক্ষ করে। আর সেটা তার স্কুল টিচারের কাছে খুব স্বাভাবিক একটা ঘটনা মনে হয়েছিল। এমনকী মহুলকে বলাও হয়েছিল সে যেন বাড়ি গিয়ে মা-কে এটা না বলে। এমনকী, বৈশাখী ওই স্কুল শিক্ষিকার কাছে বললেও তাঁর মনেই হয়নি কাওকে ‘মোটা’ বলাღটা কটাক্ষ হতে পারে।
এই ভিডিয়োর শেষে বৈশ𓆉াখীকে বলতে শোনা যায়, ‘সেই সমস্ত মহিলাদের বলব, যারা শুধুমাত্র চেহারার কারণে নিজেকে খাঁচায়বন্দি রেখেছেন, আমরা কাউকে খুশি করার জন্য জন্মাইনি। নিজেকে সুস্থ রাখা, নিজের প্রিয়জনকে ভালো রাখাই আমাদের লক্ষ। রোগা লাদেন আর মোটা বৈশাখীর মধ্যে আপনি কাকে বাঁচবেন? তাই আমি বলব আমরা মোটা হতে পারি কিন্তু আমাদের জীবনটা মোটা নয়, ๊ফাটাফাটি।’
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক )