ফের বিতর্কে হিরো আলম। এদিন বগুড়ায় তুমুল হেনস্থার শিকার বাংলাদেশের ভাইরাল সেনসেশন। রবিবার বেলা ১২টা নাগাদ বগুড়ার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বাইরে গণধোলাই খেলেন হিরো আলম। অভিযোগ বিএনপি সমর্থকদের হাতে মার খেয়েছেন হিরো আলম। বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি করেছিলেন হিরো আলম, এর জেরেই হয় হামলা। আরও পড়ুন-বয়স মাত্র🐎 ৪৮! ঘুমের মধ্যেই প্রয়াত ‘কভি খুশি কভি গম’ খ্যাত অভিনেতা ꦡবিকাশ শেঠি
২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে ভোটপ্রচারের সময় মারধর এবং ২০২৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি একই আসনে উপ-নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন হিরো আলম। ওবায়দুল কাদের, বগুড়া-৪ 𒁏আসনের প্রাক্তন সংসদ সদস্য রেজাউল করিম তানসেন ও প্রাক্তন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালকে অভিযুক্ত হিসাবে মামলায় নাম উল্লেখ করেছেন হিরো আলম।
মামলা দায়ের করে বাইরে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন হিরো আলম, সেই সময়ই একদল যুবক হামলা করে তাঁর উপর। তারেক রহমানকে নিয়ে করা মন্তব্যের জেরেই তাঁকে একাধিক চড়-থাপ্পড় কষানো হয়। এর🃏পর রাস্তার মাঝখানে ওঠবস করানো হয়।
মার খাওয়ার পর মিডিয়ার মুখোমুখি হয়ে হিরো আলম বলেন, ‘এক স্বৈরাচারের পতনের পর আরেক দল নিজেদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ শুরু করেছে। এইটা কি স্বাধীনতা? প্রকাশ্যে আমাকে হত্যার চেষ্টা করা হলো। আমি কখনও তারেক জিয়াকে নিয়ে কটূক্তি করিনি। ডিবি হারুন আমার পরিবারকে জিম্মি করে রিজভী সাহেবের বিরুদ্ধে মামলা করিয়েছিল। এই কথা আগেও বলেছি। এরপরও আমাকে আদালতের মতো জায়গায় আপনাদের সামনে পেটানো হলো। যারা এই হামলা করেছে তাদের সব🎐ার ফুটেজ আছে। শনাক্ত করে এদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
এখানেই থামেননি হিরো আলম। তিনি আরও বলেন, ‘বিগত ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন ও ২০২৩ সালের উপ-নির্বাচনে আমার ওপরে হামলা হয়েছে🌌। আমার ভোট কারচুপি কথা হয়েছে। এইসব অভিযোগে ৩৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছি।’
হিরো আলম বিএনপি-র দিকে অভিযোগের আঙুল তুললেও এই ব্যাপারে বিএপি-র সাধারণ সম্পাদক আলি আজগর তালুকদার হেনা স্পষ্ট জানান, হিরো আলমকে মারধরের যে ভিডিয়ো সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে সেখানে যাদের দেখা যাচ্ছে তারা বিএনপি-র কেউ নন। তাঁর দলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ🌠 ভি⛎ত্তিহীন।