অভিনেতা থেকে রাজনীতিবিদ। আর এখন কেরালার বিজেপির একমাত্র লোকসভা সদস্য সুরে🐼শ গোপী। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় পর্যটন প্রতꦿিমন্ত্রীও। বুধবার হঠাত্ই বিস্ফোরক এক মন্তব্য করে বসেন তিনি।তিনি বলেন, যে তিনি মন্ত্রীর পদ থেকে অব্যাহতি পেলে খুশি হবেন কারণ অভিনয় তাঁর আবেগ এবং তিনি এটা ছাড়া বাঁচতে পারবেন না।
বুধবার༺ এখানে একটি চলচ্চিত্র সংস্থার সভায় বক্তৃতাকালে গোপী বলেছিলেন, ‘অভিনয় আমার আবেগ এবং চলচ্চিত্র ছাড়া আমার অস্তিত্ব থাকতে পারে না ... যদি এর কারণে আমাকে (এমওএস হিসাবে) অপসারণ করা হয় তবে আমি সবচেয়ে খুশি হবো।’
আরও পড়ুন: (‘১০ বছরে হিট ﷽নেই তব🅘ু ১০গুণ বেশি টাকা পান...’ বলিউডের লিঙ্গ বৈষম্য নিয়ে অকপট কৃতি)
‘আমি মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে আমার নেতাদের এই কথা বলেছিলাম। আমি অমিত শাহের সঙ্গে দেꦯখা করেছিলাম এবং তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে আমার কাছে কতগুলি ছবি আছে। আমি তাঁকে বলেছিলাম আমার কাছে প্রায় ২৫ টি স্ক্রিপ্ট এবং ২২টি চলচ্চিত্র রয়ে🐽ছে। ‘সুরেশ গোপী জানান তিনি আবার অভিনয় শুরু করার অনুমতি পাওয়ার আশা করছেন।
বিজেপি সাংসদ এও বলেন, ‘তবে, আমি আপনাকে একটি জিনিস বলতে পারি… আমি ৬ই সেপ্টেম্বর 'অট্টাকম্বন' ছবিতে অভিনয় করবো। মন্ত্রী হিসাবে এই দায়িত্ব নিয়ে, আমি ত্রিশুরে আমার ভোটারদের সঙ্গে থাকতে পারছি না। ൩যদি আমি মন্ত্রী পদ থেকে অব্যাহতি পাই, তাহলে আমি আমি অভিনয় করতে পারি এবং পাশাপাশি আমার নির্বাচনী এলাকার ভোটারদের সঙ্গেও থাকতে পারি।'
আরও পড়ুন: (ক্রাইম থ্রিলারে গোয়েন্দা হলেন করিনা, জমজমাট দ্য বাকিংহ🦄াম মার্ডারসের টিজার)
গোপী, যিনি ত্রিশুর থেকে একটি অবাক করা জয়লাভ করেন। কেরালা থেকে বিজেপিকে তাঁর প্রথম লোকসভা আসন জিততে সাহায্য করে, তিনি প্রাথমিকভাবে মন্ত্রী পদ গ্রহণ করতে অনিচ্ছুক ছিলেন কারণ তাঁর কয়েকটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ চলচ❀্চিত্র প্রকল্প ছিল। কিন্তু দলের জাতীয় নেতৃত্বের চাপে তিনি শপথ গ্রহণের কয়েক ঘণ্টা আগে দিল্লি পৌঁছে যান এবং তাঁকে পর্যটন প্রতিমন্ত্রী করা হয়।
৮০ এর দশকের মাঝামাঝি থেকে শ🍎ুরু হওয়া কেরিয়ারে ২৫০ টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পর গোপীকে 'মালায়ালাম চলচ্চিত্রের অ্যাংরি ইয়ং ম্যান' বলা হয়।
তিনি কেরালা বিধানসভার সদস্য হওয়ার জন্য ২০২১ সালের কেরালা বিধানসভা নির🌳্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন । তিনি বলেছিলেন যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাকে বিধানসভা নির্ব꧂াচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলেছিলেন । তিনি বিজেপির প্রার্থী হিসাবে ত্রিশুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তিনি সিপিআই-এর পি. বালাচন্দ্রনের কাছে হেরেছেন , মোট ৪০,৪৫৭ টি ভোট পেয়ে আইএনসি প্রার্থী পদ্মজা ভেনুগোপালের পরে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন।
আরও পড়ুন: (সুশান্তের বাড়িꦕ কি ‘হন্টেড’? সেখানে বসবাস করে কী জানালেন আদা?)
২০২৪ সালের মার্চ মাসে, ওই বছরের লোকসভা নির্বাচনের জন্য তিন🐼ি ত্রিশুর কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন। ৭৪০০০এর বেশি ভোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতার সাথে আসনটি জিতে কেরালার প্রথম বিজেপি লোকসভা সাংসদ হয়েছেন।