'দেড় ইশকিয়া' থেকে 'উড়তা পঞ্জাব' ছুঁয়ে 'সোন চিড়িয়া' প্রতিটি ছবিতেই দর্শক এবং ছবি সমালোচকদের প্রশংসা আদায় করে নিয়েছেন পরিচালক অভিষেক চৌবে। তাঁর ছবি তৈরির ধরণ থেকে সংলাপের ভক্ত নাসিরুদ্দিন শাহ থেকে শুরু করে মনোজ বাজপেয়ীর মতো তাবড় তাবড় অভিনেতারা। নেটফ্লিক্সের ‘রে’ অ্যান্থলজির চারটি ছবির মধ্যে ‘হাঙ্গামা হ্যায় কিউঁ বরপা’-র পরিচালকের দায়িত🐷্ব সামলেছেন অভিষেক। সত্যজিৎ রায়ের লেখা💯 বিখ্যাত ছোটগল্প 'বারীন ভৌমিকের ব্যারাম' থেকে তৈরি হওয়া এই ছবি থেকে শুরু করে সত্যজিৎ ও বাঙালি এমন নানা প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বললেন এই পরিচালক।
আনন্দবাজারকে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে অভিষেক জানিয়েছেন তাঁর ছোটবেলাটা কেটেছে রাঁচীর এক বাঙালি পারে। সেই সুবাদে বাংলাটা ভালোই আসে তাঁর। ওই ছোটবেলাতেই বাবা মায়ের সঙ্গে দূরদর্শনে বসে প্রথমবার দেকলেছিলেন 'গুপী গাইন বাঘা বাইন'। ওই ছবির মাধ্যমেই সত্যজিতের সঙ্গে প্র💎থম পরিচয় তাঁর। আরও জানালেন সত্যজিতের কোনও ছবিকে রিক্রিয়েট কিংবা রিমেক বানানোর সাহস তাঁর নেই আর তা করাও উচিৎ নয়। তাছাড়া সত্যজিৎ রায় যেভাবে নিজের দেশের মানুষদের বুঝতেন এবং তাঁদের কথা তুলে ধরতেন নিজের গল্পে তা এককথায় অনবদ্য। বিশ্বের একজন অন্ꦑযতম সেরা পরিচালকের পক্ষেই শুধু এমনটি করা সম্ভব বলে দাবি অভিষেকের। তবে এর সঙ্গে বলতে ভুললেন না ভবিষ্যতে কলকাতা শহরের প্রেক্ষাপটে সব বাঙালি অভিনেতাদের নিয়ে একটি ছবি তৈরির ইচ্ছে রয়েছে তাঁর।
‘রে’ অ্যান্থলজির জন্য ' বারীন ভৌমিকের ব্যারাম' বাছাই করার তাঁর অন্যতম কারণ এই গল্পের মধ্যে লুকিয়ে থাকা হিউমার। জানিয়েছেন ‘হাঙ্গামা হ্যায় কিউঁ বরপা’ তে মনোজ বাজপেয়ী এবং গজরাজ রাওয়ের মতো অভিনেতাদের একইসঙ্গে নির্দেশনা দেওয়ার অভিজ্ঞতা তাঁর কাছে অনবদ্য স্মৃতি হয়ে🃏ই থাকবে। অভিষেকের কথায়, ' দুজনেই এত বড় মাপের অভিনেতা অথচ সেটা বুঝতে দিতেন না। ওঁরা সেটে এলেই বরং মেজাজ ফুরফুরে হয়ে যেত। আর জানিয়ে রাখি 'ব্যান্ডিট কুইᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚন ছবিতে ওঁরা দু'জনে অভিনয় করলেও একসঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেননি কিন্তু।'