'ফ🅷ুল ফুটুক না ফুটুক, আজ বসন্ত'। আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি, ভ্যালেন্টাইনস ডে, আবার আজই সরস্বতী পুজো। আম আদমি থেকে সেলেব, কমবেশি সব বাঙালিরই সরস্বতী পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে নানান স্মৃতি। আর তারই কিছু Hindustan Times Bangla-র সঙ্গে ভাগ করে নিলেন টেলিপ✅র্দার ‘শিমুল’ ওরফে মানালি দে।
মানালি দে বলেন, 'সরস্বতী পুজোর স্মৃতি বলতে আমার সবটাই বাড়ি ঘিরে। ছোট থেকেই বাড়িতে সরস্বতী পুজো হতে দেখছি। আমাদের বাড়িটা একটা ছোট্ট স্কুল বললে ভুল হয় না। আমার বাবা সঙ্গীতশিল্পী (নিতাই দে), মাও (মণীষা দে) নাচ করতেন। আমাদের বাড়িতে তাই নাচের স্কুল🥀 ছিল, এখনও বাড়িতে গানের ক্লাস হয়। আর তাই আমি বাড়িতে প্রথম থেকেই সরস্বতী পুজো হতে দেখেছি। বাড়ির পুজো ছাড়াও পড়ার পুজোতেও যোগ দিতাম। এই ভাবেই কাটত। স্কুলের সরস্বতী পুজোয় যেতাম ঠিকই, তবে গিয়ে চলে আসতাম, মূলত এই দিনটিতে আমি বাড়িতেই থাকি।
এখনও সরস্বতী পুজোয় ছোটবেলার মতোই একটা বিষয় মানতে চেষ্টা করি, সেটা হল হলুদ শাড়ি পরা। কারণ, বাকি দিন কাজের জন্য নানান কিছু পরতেই হয়। বাড়ি ছাড়া এখন কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন জায়গায় নিমন্ত্র▨ণ থাকে, সেখানে যাই। তবে প্রথমে আমার কাছে গুরুত্ব পায় নিজের বাড়ির পুজো।
আরও পড়ুন-'সরস্বতী পুজো এলেই নিজেকে বেশ 🌸বড় মনে হত', স্কুলের স্মৃতিতে 🍰ভাসলেন সৌমিতৃষা, কোন স্কুলে পড়তেন?
আর যদি ভ্যালেন্টাইনস ডে-র কথায় আসি, তাহলে সেভাবে আলাদা করে কোনও স্মৃতি নেই। সারা বছরই ভ্যালে🔜ন্টাইনস ডে। আর আমার কাছে বাঙালির যে ভ্যালেন্টাইনস ডে, অর্থাৎ সরস্বতী পুজোটাই আসল। তবে হ্যাঁ, আজ একটু আগেই ভ্যালেন্টাইনস ডে-তে একটা উপহার পেয়েছি। তবে সেটা বরের থেকে নয়, আমি বোনের (কাজিন) থেকে পেয়েছি একটু আগেই। বোন প্রথম চাকরি পেয়ে আমায় একটা সোনার দুল গিফট করেছে।
প্রসঙ্গত, কাজের ক্ষেত্রে এই মুহূর্তে কার কাছে কই মনের কথা ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে মানালি দে-কে। দাম্পত্য কলহ থেকে বধূনির্যাতন, সমাজে মেয়েদের উপর নানান অত্যাচার🐬ের ছবিই উঠে আসছে মানালি-র এই সিরিয়ালে। ইতিমধ্যেই TRP- রেটিংয়ে প্রথম সারিতেই রয়েছে তাঁর এই ধারাবাহিকের নাম। আর ব্যক্তিগত জীবনে পরিচালক অভিমন্যু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে সংসার করছেন মানালি।