এবারের সরস্বতী পুজো কি সত্যিই স্পেশাল? এমনিতেই বাদদেবীর আরাধনার এই দিনটিকে বর্তমান সময়ে নাম দেওয়া হয়েছে ‘বাঙালির ভ্যালেন্টাইন্স ডে’ হিসেবে। মানে স্কুল-কলেজে সাজুগুজু করে যাওয়া, ভোগ খাওয়ার সঙ্গে, ভালোলাগা বা ꦫভালোবাসার মানুষটার সঙ্গে একটু ঘুরে বেড়ানো। কারণ, পড়ুয়াদের উপর একটু হলেও বিধিনিষেধ হালকা করেন অভিভাবকরা। সঙ্গে এই বছর তো ডবল সেলিব্রেশন। কারণ সরস্বতী পুজোই পড়েছে ১৪ ফেব্রুয়ারি, ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র দিন।
যদিও ট♏লিউড অভিনেত্রী ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র থেকে সরস্বতী পুজোকেই এগিয়ে রাখলেন বেশি। ভালোবাসার জন্য বিশেষ কোনও দিনের কনসেপ্টে সেভাবে বিশ্বাসী নন তিনি। কিন্তু বাগদেবীর আরাধনার সঙ্গে জড়িয়ে আছে ছেলেবেলার বহু আবেগ।
২০২৩ সালে প্রেম সপ্তাহের আগেই বিশাল ভনের সঙ্গে ব্রেকআপের খবর ভাগ করে নিয়েছিলেন। সেই থেকে অভিনেত্রীর সিঙ্গেল থাকার খব🌺রই বেশি। হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে মিশমি জানালেন, ‘সকালটা কেটেছে ভরত কলের সরস্বতী পুজোয়। বিকেলে এক বন্ধুর অ্যানিভার্সারি আছে সেখানে যাব। কোনও আলাদা করে স্পেশাল প্ল্যান নেই।’
তবে মিশমির কাছে সরস্বতী পুজো মানেই নস্টালজিয়া। যেই টানে এই দিনটায় শাড়ি ছাড়া কিছুই যেন ভালো লাগে না। অভিনেত্রী জানালেন, ‘সরস্বতী পুজো বরাবরই ইন্টারেস্টিং। পুজো হয়। শাড়ি পরি। কিছুটা সময় গার্লস স্কুলে পড়েছি। কিছুটা সসময় কো-এডে। সরস্বতী পুজোর দিন ওই যে শাড়ি পরে যাওয়া। মায়ের সেরা শাড়িটা বাছা। জমিয়ে সাজুগুজু করা। আমাকেই সবথেকে সুন্দর লাগত হবে। এমন নয় ছেলেদের দেখাতে হবে। মেয়েরা কিন্তু সাজে মেয়েদের দেখানোর জন্যই। ওটা আ𓆉মার কাছে এখনও নস্টালজিয়া। তাই তো কোথাউ যাওয়ার না থাকলেও, কিছু হয় তো পরিকল্পনাই নেই, কিন্তু মনে হয় না শাড়ি পরেই যাই, আজ তো সরস্বতী পুজো।’
বর্তমানে মিশমি-কে দেখা যাচ্ছে কোন গোপনে মন ভেসেছে ধারাবাহিকে। বহুদিন পর ইতিবাচক কোনও চরিত্রে দেখা যাচ্ছে তাঁকে। টিআরপি তালিকাতেও বেশ ভালো ফল করছে এই মেগা। কেন্দ্রীয় চরিত্রে আছেন শ♎্বেতা ভট্টাচার্য-রণজয় বিষ্ণু।
এই মেগার কাজ শুরু হতে না হতেই মিশমির নাম জড়িয়ে প্রেমের খবর রটেছিল রণজয়ের সঙ্গে। সেই সময় হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে অভিনেত্রী জানিয়েছিলেন, ‘আসলে সবে একটা ধারাবাহিক শুরু হচ্ছে। যেখানে আমার আর ওর চরিত্রটা ভাই আ✃র বোনের। এসব খবর দর্শকদের উপর নেতিবাচ🉐ক প্রভাব ফেলতে পারে। আর আমি চাই না সেটা হোক।’