২ অক্টোবর মহালয়া। আর ওই দিন থেকেই হবে শুরু হবে দেবীপক্ষের। প্রত্যেক বছর দেবীপক্ষের সূচনা হলেই বাংলার আকাশে-বাতাসে লাগে উৎসবের আমেজ। তবে এবার আরজি করের ঘটনার পর এরাজ্যের মু🐽খ ভার। আকাশে-বাতাসে সেভাবে এখনও যেন দুর্গাপুজোর কোনও গন্ধ নেই।
এদিকে আরজি করের ঘটনার পর থেকেই প্রতিবা꧙দ আন্দোলনের সঙ্গে জুড়ে ছিলেন অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। তবে অভিনেত্রী হয়ে নয়, এক্কেবারে আর পাঁচজনের মতো সাধারণ নাগরিক হিসাবেই আন্দোলনে পথꦚে নেমেছিলেন তিনি। তখনই সাফ জানিয়েছিলেন ‘আমি পুজোতে আছি, তবে উৎসবে নেই।’ আর এমন সিদ্ধান্তের কারণও খোলসা করে লম্বা পোস্টে লিখে জানিয়েছিলেন স্বস্তিকা।
তবে এবার পুজোটা সত্য়িই কীভাবে কাটাবেন অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়? 'টেক্কা' নিয়ে কথা বলার স♛ময়ই Hindustan Times Bangla-র সঙ্গে নিজের পুজো প্ল্💮যানিং ভাগ করে নিয়েছিলেন স্বস্তিকা। কী পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর?
কিছু ম্রিয়মাণ গলায় স্বস্তিকা বলেন, ‘এবার পুজোয় সত্য়িই তেমন কোনও পরিকল্পনা নেই। পুজো নিয়ে আলাদা করে কিছু ভাবিই নি। ওই অঞ্জলি দেব, ভোগ খাব। পুজোর সময় প্রত্যেꦍকবার যে বন্ধুদের বাড়িত যাই সেখানে যাব। আর আমার বাড়িতে তো পুজো হয়, সেটাও ছিমছামভাবেই হবে।'
স্বস্তিকা ফের বলেন, ‘তবে হ্য়াঁ, এবার পুজোয় আমার ছবি টেক্কা মুক্তি পাচ্ছে, তাই এটার প্রচারে প্রযোজনা সংস্থার তরফে হয়ত বিভিন্ন জায়গায় যাওয়ার পরিকল্পনা থাকবে। সেগুলোতে🔴 সামিল হতে হবে দেব-রুক্মিণী, সৃজিতদের সঙ্গে। ব্যাস এই আরকি, আর কোনও তেমন পরিকল্পনা নেই।’
এদিকে আরজি কর আবহে 'টেক্কা'র মুক্তি, সেবিষয়ে ছবির বিষয়ে কতটা আশাবাদী? এই প্রশ্নে স্বস্তিকা জানান, ‘কারোর ইচ্ছে হলে দেখবেন, নাহ🍷লে দেখবেন না। পরিস্থিতি এমনই যে বিশাল কিছু আশা কেউই করছি না। আমরা সকলেই নিজেদের মতো চেষ্টা করছি কাজ-সংসার সামলে সকলেই যাতে সুরক্ষা নিয়ে সোচ্চার হতে পারি। তবে আমরা সকল কলাকুশীলারা যাঁরা টেক্কার সঙ্গে জড়িত, তাঁরা নিশ্চয় চাইব, ছবিটা মানুষ দেখুন। তাঁদের ভালো লাগলে আমাদের জানান। একটা কাজের সঙ্গে তো শুধু অভিনেতারা যুক্ত থাকেন না, এটার সঙ্গে কম করে ১০০ জন লোক কাজ করেছেন। সকলেরই পরিশ্রম জড়িয়ে আছে। তাই পুজোপ সময় মানুষের যদি মনে হয় মন ভালো করতে একটা সিনেমা দেখেন, তাহলে চাইব তাঁরা যেন টেক্কা দেখেন। আপনিও যেমন চাইবেন আপনার এই ইন্টারভিউটা মানুষ পড়ুন, আরও বেশি শেয়ার হোক তাই আমিও তেমন চাইব। কারণ এটা আমার পেশা, কাজ।’