দেবীপক্ষ শুরু হয়ে গিয়েছে বৃহস্পতিবার থেকে। টেলিপাড়ায় এখনও কাজের ব্য়স্ততা তুঙ্গে। দম ফেলার ফুরসৎ নেই নায়িকাদের। এপিসোড ব্যাঙ্কিং-এর চাপ। এর মাঝে কথা মানে অভিনেত্রী সুস্মিতা দে-র পুজোর শপিং কতদূর এগোল? পুজোটা কেমনভাবে কাটাবেন তিনি? সব🐬টা শুনল হিন্♊দুস্তান টাইমস বাংলা।
সুস্মিতার পুজোর চারদিনের পরিকল্পনা
আ⛄মার কোনও বছরই দুর্গাপুজো নিয়ে বিশেষ কোনও পরিকল্পনা থাকে না। বাড়ির সবার সঙ্গে, বন্ধু-বান্ধবদে𝕴র সঙ্গেই সময় কাটাই। এবার তো কথা পরিবারের সঙ্গে রিইউনিয়ের একটা পরিকল্পনা চলছে। এইভাবেই পুজোটা কাটবে, এবার সবার মন খারাপ চারপাশের ঘটনার জেরে। উৎসব নয়, পুজোয় সামিল হব।
শপিং-এর খবরাখবর
শপিং-এর কথা বলে প্লিজ দুঃখ দেবেন না! আমি যে শপিং করতে যাব সেই সময়টুকু নেই বিশ্বাস🌠 করুন। একটা দিনও ছুটি নেই, সকাল ৯টায় শ্যুটিংয়ে ঢুকি✃ রাত ৯.৩০টায় বেরোই। পুজোর এপিসোড ব্যাঙ্কিং-এর চাপ চলছে, সেখানে দোকানে গিয়ে কেনাকাটা তো দূরের কথা, অনলাইনে শপিং-এর সময়ও পাচ্ছি না। তাই ফাঁক ফেলে শুধু ঘুমিয়ে সময় কাটাচ্ছি।
দুর্গা পুজোর সাজ
দুর্গাপুজোয় পারলে আমি প্রতিদিন শা🌼ড়ি পরি… শাড়ি পরতে আমি খুব ভালোবাসি। মাম্মাকে বলেছি আমাকে অনেকগুলো শাড়ি কিনে এনে দিও, দিয়েওছে। যার মধ্যে একটা আমি ইতিমধ্যেই পরে ফেলেছি। আরও অনেকগুলো কেনবার আছে। পুজোর প্রত্যেকটা দিন আমি শাড়িতেই সাজব, অষ্টমীর অঞ্জলি থেকে দশমী, শাড়িটা আমার কাছে মাস্ট।
পুজোর স্মৃতি
আমি আসানসোলের মেয়ে। ওখানেই পুজো কেটেছে। ছোটবেলার পুজোটা সবসময়ই অন্যরকম। বাবা-মা'র হাত ধরে ঠাকুর দেখা। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ফুচকা খাওয়া, হাওয়াই মিঠাই খাওয়া… এগুলো তো একদম মনে গেঁথে রয়েছে। আমি কিন্তু এখনও কটন ক্যান্ডি দেখলেই কিনে ফেলি। দারুণ লাগে খেতে। এখনও মাম্মা-বাপির সঙ্গে ঠা🐻ক𒅌ুর দেখতে যাই, তবে সেটা ভোররাতে। যখন প্যান্ডেল অপেক্ষাকৃত ফাঁকা থাকে।
কথা পরিবারের রিইউনিয়ন
শুধু এভি-কথার নয়, পুরো কথা পরিবারের আড্ডা জমবে। আমরা প্ল্যান করছি একদিন একসঙ্গে গল্প-আড্ডা-ঠাকꦺুর দেখা হবে। কথা পরিবারটা এখন আমাদের সবার দ্বিতীয় পরিবার। সুতরাং পুজোর সময় ওদের সঙ্গে সময় কাটানোটা মাস্ট। দারুণ 𒆙হই-হুল্লোড় হবে।
পুজোর প্রেম
ছোটবেলাতে প্রচুর পুজ💮োর প্রেম হয়েছে! মানে ঠিক প্রেম নয়, ওই চোখাচোখি। স্কুল-কলেজে পড়তে অনেক প্রস্তাবও পেয়েছি। কেউ আমার দিকে তাকিয়ে আছে, সেই অ্যাটেনশনটা এনজয় করতাম। তবে এগিয়ে এসে কেউ সরাসরি প্রস্তাব দেওয়ার স🌊াহস পায়নি। কারণ আমি একটু ইন্ট্রোভার্ট। কিন্তু বন্ধুদের মারফত প্রস্তাব এসেছে।
‘এই পুজোয় সিঙ্গলই থাকতে চাই’
আমি আপতত চাইছি না আমার জীবনে কেউ আসুক। আপতত নিজের মতো করে সময় কাটা🐼তে চাই। এই পুজোয় সিঙ্গলই থাকতে চাই। পরিবার, বন্ধু আর কথা পরিবারের সঙ্গেই কাটাব।