ফরাহা খান আর গীতা কাপুরের মধ্যে বন্ডিংয়ের সাক্ষী ๊গোটা টিনসেল টাউন। ফারহাকে শুধু যে ‘মা’ বলে ডাকেন গীত𒁏া তা নয়, সঙ্গে মায়ের মতোই ভালোবাসা-সম্মান দেন পরিচালক-কোরিওগ্রাফারকে। তবে এই মা ডাকের পিছনে থাকা রহস্য একবার ফাঁস করেছিলেন ফারহা নিজেই! সঙ্গে এক মজার ঘটনাও।
জি টিভিতে ফারহার কমেডি শো-তে অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন গীতা। সেখানেই আরও একবার চোখে🌳 পড়ে তাঁদের বন্ডিং। গীতা জানান, ‘বলিউডে কেরিয়ার শুরু করার পরপরই তিনি যেখানে যেতেন, সঙ্গে যেত আমার মা। তবে ফারহার সঙ্গে কাজ শুরু করার পর থেকে প্রায়ই দেশের বাইরে যেতে হত আমায়। আর তখন আমার সাথে মায়ের যাওয়া সম্ভব হত না। কিন্তু সেসময় আমাকে নিজের মেয়ের মতো আগলে রাখত ফারহা। ঠিক মায়ের ভালোবাসা পেয়েছিলাম। আ🦄র তাই আমি মন থেকে মা ডাকি ওঁকে।’
আর গীতা🐼 তাঁর মা ডাকের কারণ জানানোর পরই এক মজাদার ঘটনা শেয়ার করে নেন ফারহা। বলেন, ‘একবার বেশ সেজেগুজে হট প্যান্ট পরে গিয়েছি এয়ারপোর্টে। আর ও পিছন থেকে ডেকে উঠল ‘মাম্মা মাম্মা’! সবাই আমাকে হাঁ হয়ে দেখছিল। এমনকী বিমেন সেবিকা এসে আমায় বলেছিল, আপনাকে দেখে মনেই হয় না আপনার এত বড় একটা🐈 মেয়ে থাকতে পারে। কি লজ্জার ছিল! তবে গীতা আমার মেয়ের মতো। আর আমাদের এই ভালোবাসা সারা জীবন থাকবে। ’
‘দিল তো পাগল হ্যায়’, ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’, ‘মহব্বতেঁ’, ‘কাভি খুশি কাভি গম’, ‘কাল হো না হো’, ‘ওম শান্তি ওম’র মত༒ো ছবিতে ফারহাকে কোরিওগ্রাফিতে অ্যাসিস্ট করেছে গীতা। নিজেও বꦐেশ কিছু ছবিতে কোরিওগ্রাফি করেছে, যার মধ্যে আছে ‘ফিজা’, ‘অশোকা’, ‘সাথিয়া’র মতো ছবি। পাশাপাশি ‘ডান্স ইন্ডিয়া ডান্স’, ‘সুপার ডান্সার ৪’র বিচারক হিসেবেও দেখা গিয়েছে তাঁকে।