খুশির মরশুম সিংহ রায় পরিবারে। ভাঙা 🥀পরিবার জোড়া লেগেছে। মিটেছে মান-অভিমানের পালা। বহু দিন পর সকলে একসঙ্গে আননꦏ্দে মেতে উঠেছে।
ভট্টাচার্য বাড়িতে দুর্গাপুজো। সেখানেই রয়েছে ঋদ্ধির পরিবারের সদস্যরা। চলছে হইহুল🦋্লোড়, আড্ডা-খুনসুটি। ফিরে এসেছে রাহুলও। হাজত থেকে তাকে ছাড়িয়ে এনেছে দ্যুতি। ভট্টাচার্য বাড়িতে ফিরে সকলের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছে সে। নিজেকে শ𝐆ুধরে নেওয়ার কথাও দিয়েছে। সেই কথা রাখারই চেষ্টা করছে রাহুল। নিজের ভুল বুঝতে পেরে দ্যুতির সঙ্গে সব কিছু ঠিক করে নিতে চায় সে।
অন্য দিকে🃏, ভট্টাচার্য বাড়িতে ধুনুচি নাচের প্রতিযোগিতা। উচ্ছ্বাস যেন বাঁধ মানছে না। কিন্তু এত কিছুর মাঝেও খড়ির মনে দুশ্চিন্তার মেঘ। ডি-এর থেকে উড়ো চিঠি পেয়েছে সে। সেখানে লেখা, খড়ির জেঠুর মৃত্যুর জন্য তারই কাছের কেউ। যাকে সে খুবই ভরসা করে। এই চিঠি পাওয়ার পরেই জেঠুর মৃত্যুর তদন্ত নতুন করে শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয় খড়ি। ইতিমধ্যেই পুলিশের থেকেও সাহায্য চেয়েছে সে।
সিংহ রায় পরিবারের থেকে প্রতিশোধ নিতেই বিদেশ থেকে ফিরে এসেছে ডি। খড়ির আশঙ্কা, অচেনা এই শত্রু তাদেরই কাছের কেউ। কিন্তু সে কে? সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই মরিয়া খড়ি।
(আরও পড়ুন: জেল খেটে বাড়ি ফিরল রাহুল! কোন অজানা সত্য খড়ির সামনে আনল ডি?)
ডি আপাতত আড়াল🐻ে। কিন্তু সিংহ রায় পরিবারের থেকে কীসের প্রতিশোধ নিতে চায় সে? ঋদ্ধি-খড়ির মধ্যে দূরত্ব তৈরি করেই কি লক্ষ্য পূরণের পথে এগবে সে? এখন সেটাই দেখার।