অভিমানের মেঘ কাটছিল সবে। তখনই ফের ভুল বোঝাবুঝি। এটাই যেন ঋদ্ধি-খড়ির দস্তুর। আরও একবার দূরে সরꦺে যাচ্ছে তারা।
ঋদ্ধি এবং দ্যুতির সম্পর্ক নিয়ে খড়ির মনে সন্দেহের বীজ বুনে 𝓰দিয়েছে কিয়ারা। তাকে মনে করিয়ে দিয়েছে, নিজের জীবনসঙ্গী হিসেবে ঋদ্ধির প্রথম পছন্ღদ ছিল দ্যুতি। তাই পরিস্থিতির চাপে খড়িকে বিয়ে করলেও তার দিদিকে ভোলা ঋদ্ধির পক্ষে সম্ভব নয়।
কিয়ারার কথায় প্রথমে কান না দিলেও সন্দেহ মাথাচাড়া ওঠে খড়ির মনে। দিদির সঙ্গে স্বামীকে চুপিচুপি বেরিয়ে যেতে দেখে খড়ি। আর তাতেই সন্ཧদেহের উদ্রেক হয় তার মনে। ঋদ্ধির থেকেই সত্যিটা জেনে নেওয়ার সꦍিদ্ধান্ত নেয় সে। দ্যুতিকে কি সে সত্যিই আজও ভালোবাসে? স্বামীর দিকে প্রশ্ন ছুড়ে দেয় খড়ি। ঋদ্ধি যদিও খড়ির কথাকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়নি।
আসলে স্ত্রীর জন্য বিশেষ উপহার প্রস্তুত করছে ঋদ্ধি। আর তাতেই তাকে সাহায্য করছে দ্যুতি। সে বিষয়ে কথা বলতেই ঋদ্ধিকে ফোন করেছিল সে। ঘটনাচক্রে ফোনটি তুলে নেয় খড়ি। দিদির কথা শুনে নিজেই নিজের সন্দেহে শিলমোহর বসায় সে।
(আরও পড়ুন: সিংহ রায় পরিবারে নতুন অতিথি! আবার কোন বিপদ আসতে চলেছে ঋদ্ধি-খড়ির জীবনে)
ঋদ্ধিও স্ত্রীকে সত্যিটা বলার চেষ্টা করে না। বরং তাকে নিজের ব♔াড়িতে চলে যাওয়ার উপদেশ দেয় সে। কারণ সেখানেই তার জন্য অপেক্ষা করছ♕ে চমক। ঋদ্ধি আর খড়ি কি ফের কাছাকাছি আসবে? নতুন করে জীবন শুরু করবে তারা? এখন সেটাই দেখার।