সারা পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ছোটপর্দার রিয়্যালিটি শোয়ের একটি হল ‘মাস্টার শেফ’। রান্না নিয়ে হওযা এই রিয়্যালিটি শোয়ের দর্শক সংখ্যা বিপুল। ꦑযাঁরা নিজেরা রান্না করতে পারেন না, তাঁদেরও অনেকে অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে এই অনুষ্ঠানটি দেখেন। আর সারা পৃথিবীতে হওয়া ‘মাস্টার শেফ’ শোয়ের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল অস্ট্রেলিয়ার শোটি। সেটির অন্যতম কারণ যিনি, সেই জক জনফ্রিল্লো আর নেই। মাত্র ৪৬ 🔯বছরেই নিভে গেল তাঁর জীবনের আঁচ।
সোমবার সকালেই এল দুঃসংবাদ। সারা পৃথিবীর মানুষকে হতবাক করে দিয়ে সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানানো হল জক জনফ্রিল্লো আর নেই। অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেডে নিজের রেস্তোরাঁ খোলার আগে সারা পৃথিবীর তাবড় রন্ধনশি𒀰ল্পীদের সঙ্গে এই রান্নাঘরে কাজ করেছেন জক। সেখান থেকেই বাড়তে শুরু করে পরিচিতি। ২০১৩ সালে এসে নিজের রেস্তোরাঁ কোলেন তিনি।ꦛ কিন্তু তাঁকে সবচেয়ে বেশি করে পরিচিতি দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার ‘মাস্টার শেফ’।
এই অনুষ্ঠানের অন্যতম সঞ্চালকের ভূমিকায় ছিলেন তিনি। তাঁর রসবোধ, খাবার সম্পর্কে তাঁর জ্ঞান, অন্যদের সঙ্গে তাঁর কথা বলার ধরন— সবই মন জয় করে নিয়েছিল দর্শকদের। আ⛦র সেটিই এই অনুষ্ঠানটিকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছে দেয়।
সোমবার সকালে যখ🦩ন এই খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন প্রায় কেউই বিশ্বাস করতে পারেননি মাত্র ৪৬ বছর বয়সে প্রয়তা হয়েছেন তিনি। জক জনফ্রিল্লোর পরিবারে রয়েছেন তাঁর স্ত্রী এবং চার সন্তান। কীভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, সে সম্পর্কে এই প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত সঠিক ভ💟াবে কিছু জানা যায়নি। তবে পুলিশ সূত্রে সংবাদমাধ্যম জানতে পেরেছে, এই মৃত্যুর পিছনে রহস্যজনক কোনও কিছুর বা কোনও দুর্ঘটনার সন্দেহ পুলিশ করছে না। তবে ময়নাতদন্তের পরে পুরোটা জানা যাবে।
মাত্র ১২ বছর বয়স থেকে হেঁশেলে ঢুকে পড়েছিলেন জক জনফ্রিল্লো। তার পর থেকে এটিই হয়ে দাঁড়ায় তাঁর সবচেয়ে বড় ভালোবাসার জায়গা। সেই রান্নাই তাঁকে পৌঁছে দিয়েছিল বিশ্বের কাছে। তাঁর উপস্থিতি সব কিছুর মধ্যে অন্য ধরনের প্রাণ সঞ্চার করত। তাঁর দেওয়া কোনও খাবারের বর্ণনাতে যেন সেটি চেখে দেখে ফেলতেন খাদ্যরসিকরা। তাঁর কথার সূত্রেই যেন জিভে পৌঁছে যেত সুস্বাদ। সেই স্বাদ এখন অনুপস্থিত। সারা বিশ্বকে একদম বিস্বাদের মুখে ফেলেই অন্য জগতের পথে যাত্র💃া করলেন জক জনফ্রিল্লো।
এই খবরটি আ𒁃পনি পড়তে প🎃ারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক