‘কহো না পেয়ার হ্যায়’তে অভিনেতা হৃতিক রোশনের ছোট ভাইকে মনে আছে? অন-স্ক্রিন ‘দাদা’ হৃতিকের মুখে হাত বুলিয়ে, পর্দায় দুই ভাইয়ের রসায়ন যেন জমে উঠেছিল। তিনি অভিনেতা অভিষেক শর্মা। দীর্ঘ বছর হয়ে গিয়েছে মুক্তি পেয়েছে এই ছবি। বক্স অফিসেও দারুণ ব্যবসা করেছিল এই সিনেমা। বর্তমান𝕴ে অনেকটাই বড় হয়ে গিয়েছেন অভিষেক।
শেষবার অভিষেক শর্মাকে দেখা গিয়েছে ‘হিরো গায়াব মোড অন’ ট🦹েলিভিশন শোতে। এছাড়াও হিন্দি টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রিতে বেশ কিছু কাজ করেছেন তিনি। সম্প্রতি টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের লম্বা জার্নি নিয়ে মুখ খোলেন এই অভিনেতা। ‘কহো না পেয়ার হ্যায়’-এর জার্নিটা ঠিক কেমন ছিল? সেই সম্পর্কে বলতে গিয়ে অভিনেতা বলেন, মনে রাখার মতো সুন্দর একটা যাত্রা তাঁর কাছে।
অভিষেক বলেন, সেই সময় অনেক চড়াই উৎরাইয়ের সম্মুখীন হয়েছিলেন তিনি। দারুণ একটা সময় ছিল তাঁর জীবনে। অসাধারণ কিছু মানুষের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছিল। ছোট্ট বয়সেই অনেক কিছু শিখতে পেরেছিলেন। ছবির সফলতার পর স্কুলের বন্ধুদের থেকে অনেক শুভেচ্ছা বার্তা পেয়েছিলেন তিনি। এখনও অনেকে তাঁকে ‘কহো 🐭না পেয়ার হ্যায়’-এর শিশু শিল্পী হিসেবেই চেনেন। সেই কারণে নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করেন তিনি।
পুরনো স্মৃতি উস্কে অভিনেতা বলেন, ‘স্কুলের অভিভাবকরা বাচ্চাদের ছাড়তে আসতে আমাকে দেখার জন্য। এটা একটা অন্যরকম অনুভূতি ছিল আমার কাছে। নিজেকে খুব স্পেশ্যাল মনে হত তখন। কহো না পেয়ার হ্যায়-এর পর হৃতিক রোশন আমার জন্মদিনের পার্টিতে এসেছিলেন। আমার স্কুলের ব𝓡ন্ধুরাও সেই পার্টিতে এসেছিল। সকলেই হৃতিকের সঙ্গে দেখা করে আপ্লুত হয়েছিল। আমি কিছুই ভুলিনি।’
সঠিক ভাবে সংলাপ বলতে না পারার জন্য পরিচালক রাকেশ রোশনের কাছে বকাও খেয়েছিলജেন তিনি বলে জানিয়েছেন। অভিষেক বলে🎶ন, ‘আমি ঠিক করে সংলাপ বলতে পারছিলাম না। সেই সময় রাকেশ আঙ্কেল আমাকে বলেছিলেন, ‘হৃতিকের মতো হিরো হতে গেলে সংলাপ মুখস্থ রাখতে হবে।’
টেলিভি🌼শনের জন্য ‘মিলে জব হম তুম’-এܫ কাজ করেছেন অভিষেক। এই শো দিয়েই ছোট পর্দায় ডেবিউ করেন তিনি। বড়সড় হিট ছিল সেই ধারাবাহিক।