নিজেকে ‘বব্বর শেরনি’ হিসাবেই তুলে ধরতে ভালোবাসেন ক🤡ঙ্গনা। তি꧟নি বোল্ড, বিন্দাস, ঠোঁট কাটা। তবে থালাইভির ট্রেলার লঞ্চে কঙ্গনার চোখের জল বাধ মানল না। এদিন পরিচালক বিজয়ের কথা বলতে গিয়ে কেঁদে ভাসালেন পর্দার জয়ললিতা। কিন্তু কেন চোখে জল কঙ্গনার?
এদিন আক্ষেপের সুরে থালাইভির ট্রেলার লঞ্চের আসরে কঙ্গনা জানান, জীবনে এমন কোনও পুরুষের সঙ্গে তাঁর দেখা হয়নি😼 যে অভিনেত্রীকে তাঁর ট্যালেন্ট সম্পর্কে অপরাধবোধ অনুভব করাতে পিছপা হননি। তবে এই মামলায় একমাত্র ব্যতিক্রম থালাইভির পরিচালক এ এল বিজয়। পরিচালকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ কঙ্গনা এদিন তাঁকে নিয়ে কথা বলতে গিয়ে আবেগঘন হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ‘আমি বলতে চাই উনি একমাত্র এমন একজন পুরুষ যে আমাকে নিজের ট্যালেন্ট সম্পর্কে গর্ব অনুভব করিয়েছেন। হিরো সর্বস্ব ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে, যে ধরণের পারস্পরিক আস্থা তাঁদের প্রꦐতি দেখানো হয় সেটা থেকে সবসময়ই বঞ্চিত থাকে অভিনেত্রীরা। কিন্তু আমি ওঁনার থেকে শিখেছি কীভাবে সকল অভিনেতাকে সম্মান দিতে হয়, কীভাবে ক্রিয়েটিভ পার্টনারশিপ গড়ে তুলতে হয়’।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার কঙ্গনার ৩৪তম জন্মদিনে প্রকাশ্যে এল থালাইভির🏅 ট্রেলার। কঙ্গনা নিজের কাঁদবার মুহূর্তের ভিডিয়ো টুইট করে পরবর্তী সময়ে লেখেন, ‘আমি নিজেকে বব্বর শেরনি বলি, কারণ আমি কাঁদি না, আমি কোনওদিন কাউকে এই সুযোগটা দিই নি,যে আমাকে কাঁদাতে পারবে। আমার মনে নেই শেষ কবে আমি কেঁদেছি কিন্তু আজ আমি কেঁদেছি…খু🐎ব কেঁদেছি.. এবং বিশ্বাস করুন এটা একটা দুর্দান্ত অনুভূতি’।
যদিও এই🍰 প্রথম নয়, এর আগেই থালাইভি পরিচালকের উদ্দেশ্য হৃদয় নিংড়ানো পোস্ট লিখেছিলেন কঙ্গনা। সেই পোস্টে তিনি বিজয়কে ‘দেবতা’ বলে উ𓂃ল্লেখ করেন। অভিনেত্রী লিখেছিলেন, ‘আপনার (বিজয়) মধ্যে মধ্যে রাগ,নিরাপত্তাহীনতা,হতাশা বিন্দুমাত্র নেই, দশকের পর দশক ধরে যে মানুষগুলো আপনাকে চেনে তাঁরা যখন আপনাকে নিয়ে কথা বলে তাঁদের চোখ জ্বলজ্বল করে এক অদ্ভূত আনন্দে। আপনি মানুষ নন, আপনি দেবতা। আমি মন থেকে আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি…’।
অভিনেত্রী জয়ললিতা থেকে তামিল রাজনীতির সর্বোচ্চ স্থান দখলকারী , মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতা তথা এআইএডিএমকে সুপ্রিমোর জীবনের অজানা কাহিনি ফুটে উঠবে ‘থালাইভি’তে। কঙ্গনা ছাড়াও এই ছবিতে অভিনয় করেছেন অরবিন্দ স্বামী, প্রকাশ রাজ, যিশু সেনগুপ্ত, ভাগশ্রীরা। ২৩ শে এপ্রিল মুক্তি পাবে ‘থালাইভি’। তামিলের পাশাপাশি হি♏ন্দি ও তেলুগু ভাষাতেও মুক্তি পাবে এই ছবি।