'এমার্জেন্সি' ছবিতে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকায় দেখা যাবে অভিনেত্রী তথা বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা রানাওয়াতকে। ꦚযদিও ছবিটি বেশ কিছুদিন ধরে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছে- বেশ কয়েকটি শিখ গোষ্ঠী এই সিনেমা নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে। সম্প্রতি, কঙ্গনা আপ কি আদালতের একটি নতুন এপিসোডে এসে খোলসা করলেন, পরবর্তীতে কোন রাজনীতিবিদের চরিত্রে অভিনয় করতে চান তিনি।
'মায়াবতীজির চরিত্রে অভিনয় করতে চাই'
থালাইভি (২০২১) ছবিতে প্রয়াত জে জয়ললিতার ভূমিকায় দেখা গিয়েছে কঙ্গনা রানাওয়াতকে। এরপর এমার্জেন্সি সিনেমাতে তওিনি ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রে অভিনয় করবেন। আপ কি আদালতে তাঁকে বলতে শোনা গেল, ‘আমার মনে হয় এই মহিলারা নিজেরাই আমাকে পর্দায় অভিনয়ের জন্য বেছে নিয়েছেন - সে জয়ললিতা হোক, ঝাঁসির রানি লক্ষ্মীবাঈ হোক বা ইন্দিরা গান্ধী। আমি কখ🌃নই ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রে অভিনয় করতে চাইনি, কিন্তু আমার মনে হচ্ছিল কিছু একটা আমাকে এটা করতে বাধ্য করেছে।’
আরও পড়ুন:
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নাকি বহুজন সমাজ পার্টির নেত্রী মায়াবতী, এই প্রশ্নের উত্তরে ক��ঙ্গনা হেসে বলেন, ‘একজন অভিনেতার পক্ষে কিছুই অসম্ভব নয়, তবে আমি মনে করি যে মায়াবতী। একজন নেতা হিসেবে তাঁর চরিত্র আমღার বেশি পছন্দের।’
কঙ্গনার সিনেমা ‘এমার্জেন্সি’ সম্পর্কে
সিনেমাটি ভারতের প্রাক্তন প্রধানম😼ন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর জীবনের উপর ভিত্তি করে তৈরি, যিনি ভারতে ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত ২১ মাসের জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন। ছবিতে ইন্দিরা চরিত্রে অভিনয় করেছেন কঙ্গনা রানাওয়াত। এছাড়াও রয়েছেন প্রয়াত অভিনেতা সতীশ কৌশিক, অনুপম খের, শ্রেয়াস তলপড়ে এবং মহিমা চৌধুরী। এটি ২০২৪ সালের ৬ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে।
শুক্রবার কঙ্গনা সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করেন য🧸েখানে তিনি দাবি করেন যে, সেন্সর বোর্ডের সদস্যরা তাঁর ছবির কয়েকটি দৃশ্যের জন্য মৃত্যুর হুমকি পাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘গুজব ছড়িয়েছে যে আমাদের ছবি এমার্জেন্সি সেন্সর সার্টিফিকেট পেয়েছে। এটা সত্য নয়। আসলে আমাদের ছবিটি আগেই ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল কিন্তু একাধিক হুমকির কারণে এর সার্টিফিকেট স্থগিত করা হয়েছে।’ ꦅ;
ইন্দিরা গান্ধীর হত্যাকাণ্ড, পাঞ্জღাব দাঙ্গার মতো কিছু দৃশ্য মুছে ফেলার জন্য আমাদের ওপর চাপ দেওয়া হচ্ছে। এখন আর কী দেখাব বুঝতে পারছি না। আমরা কী করব - এই দৃশ্যগুলির সময় কী তাহলে পর্দা কালো থাকবে? এটি আমার কাছে অবিশ্বাস্য এবং এই দেশের বর্তমান চিন্তাভাবনার জন্য আমি গভীরভাবে দুঃখিত।