প্রতিবাদের�🦹� মাঝেই বাংলা জুড়ে উমার আগমন। মঙ্গলবার মহাপঞ্চমীতে প্রতিবাদের স্বর ম্লান না হলেও উৎসবমুখর বাংলা। বিয়ের পর প্রথম সবকিছুই স্পেশ্যাল। আলাদা নন, আদৃত-কৌশাম্বিও। টেলিপাড়ার এই জুটির দাম্পত্যের বয়স সবে ৫ মাস। মে মাসেই সাত পাকে বাঁধা পড়েন দুজনে। এরপর নানান কারণে চর্চায় উঠে এসেছেন আদৃত।
কখনও তাঁর কামব্যাক ছবির কাজ আটকে🔯 যাওয়ার জন্য, কখনও আবার সৌমিতৃষার সঙ্গে তাঁর মনোমানিল্যের জেরে। এমনিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব বেশি অ্যাক্টিভ নন আদৃত। ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে পুরোপুরি মুখচোরা মিঠাই-এর নায়ক। তবে পুজোর আমেজে ভেসে নিজেদের দাম্পত্য জীবনের এক চিলতে ঝলক শেয়ার করলেন কৌশাম্বি।
আদৃতের বাড়ির ড্রয়িং রুমে তোলা একট ক্যানডিড ছবি। অন্ধকার ঘরে বসে রয়েছেন দুজনে। বাইরের আলো-তে দুজনের অবয়ব বেশ স্পষ্ট। বউয়ের দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে রয়েছেন আদৃত। দুজඣনের পরনেই ক্যাজুꩲয়াল পোশক। আলোর বিপরীত দিক বসে থাকায় দুজনের মুখই প্রায় দেখা যাচ্ছে না।
এই ছবির ক্যাপশনে কৌশাম্বি লেখেন, ‘তুমি আমাকে আমার সবচয়ে খারাপ সময়ে ভালোবেসেছে, নিজের শব্দ দিয়ে আমাকে আগলে রেখেছো, অনেক ভালোবাসা’। কৌশাম্বির এই ছবির কমেন্ট বক্সে নালিশ ঠুকে বসলেন উচ্ছ✅েবাবু। তিনি লেখেন, ‘সবই তো বুঝলাম…. তোমার পাশে সবসময়⭕ আছি বউ! কিন্তু আমার মুখটাই তো দেখা যাচ্ছে না!! সব তন্বী লাহা রয়ের ফটোগ্রাফির জন্য’।
আদৃতের কথাতেই স্পষ্ট൲ দুজনের এই ছবি ফ্রেমবন্দি করেছেন মিঠাই-এর টেস বুড়ি অর্থাৎ তন্বী। প্রসঙ্গত, বিয়ের পরপরই মা-কে হারান কৌশাম্বি। তাই কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে তাঁকে। ওদিকে দুজনের দাম্পত্য জীবন নিয়েও গুঞ্জন কানে এসেছিল। বউয়ের মান ভাঙাতেই নাকি হিন্দি সিরিয়ালের কাজ মাঝপথে ফেলে মুম্বই থেকে কলকাতা উড়ে আসেন আদৃত। এর জেরেই সেই সিরিয়ালের প্রযোজন মনঃক্ষুণ্ণ আদৃতের উপর।꧑ তাই আটকে পাগল প্রেমীর কাজ। কারণ ওই সিরিয়াল আর ছবির প্রযোজনার দায়িত্বে রয়েছে একই সংস্থা।
ফ্যানেরা দারুণ খুশি পুজোর💮 শুরুতেই একসঙ্গে জুটিকে দেখে। একজন লেখেন, ‘কিছুজন তো পোস্ট করে দিয়েছিলো- দুজনের ব্রেকআপ, হ্যান ত্যান! আর সেসবে একদল বড্ড নেচেছিলো- এ𓆏টা তাদের মুখে ঝামা’। আরেকজন লেখেন, ‘অনেক খারাপ লাগার মাঝে ও তোমাদের একসাথে দেখে একটু শান্তি পেলাম’।
আপতত ফুলকি সিরিয়ালে দেখা যাচ্ছে কৌশাম্বিকে। অন্যদিকে শোনা যাচ্ছে, খ🦋ুব শীঘ্রই জি বাংলার লিড হির💃ো হয়ে ফিরবেন আদৃত।