অনস্ক্রিন ভাই-বোনের প্রেম একটা সময় মিঠাই ভক্তদের বড় অংশের গলার কাঁটা হয়ে বিঁধেছিল কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই চর্চা থিতু হয়েছে। মিঠাই শেষ হয়েছে প্রায় বছর ঘুরতে চলল। সিরিয়ালের নায়ক-নায়িকা দুজনেই ব্যস্ত বড় পর্দায় ভাগ্যপরীক্ষায়। এর মাঝেই আদৃত-কৌশাম্বির সম্পর্ক নিয়ে কাটাছেঁড়ার শেষ নেই। টেলিপাড়ার একটা বড় অংশের দাবি এই বছরেই নাকি সাত পাক ঘুরবেন এই তারকা জুটি। তবে বিয়ে নিয়ে মুখে কুলুপ দুজনেরই। আরও পড়ুন-লাল কুর্তা থেকে উঁকি দিচ্ছে বক্ষ বিভাজিকা! ‘আদৃত-প্রেমিকা’ কৌশাম্বির হট লুকে বুঁ🎃দ নেটপাড়া
নতুন বাংলা বছরে আদৃত নয়, সোমদা অর্থাৎ অভিনেতা ধ্রুবজ্যোতি সরকারের পাশে দেখা গেল কৌশাম্বিকে। হলুদের রং 🥀মিলান্তি দুজনের। বৈশাখি ফটোশ্যুটে দুজনের রসায়ন চোখ টানল। সোনালি জরির কাজ করা হলুদ শিফন শাড়িতে কৌশাম্বি, সঙ্গে সাদা ব্লাউজ। গলায় সোনার নেকপিস,কানে ঝুলছে কানবালা। দু-হাত শাঁখা-পলা আর সোনার বলায় দ্যুতি ছড়াচ্ছেন আদৃত প্রিয়া। হলুদ পাঞ্জাবি আর হদুল পাড়ের সাদা ধুতিতে দেখা মিলল ধ্রুবর। কোনও ছব🏅িতে ধ্রুবর বাহুডোরে গা এলিয়ে দিয়েছেন কৌশাম্বি, কোনওটায় আবার ধ্রুব আগলে রয়েছেন তাঁকে। নিজের ফেসবুকের দেওয়ালে ছবি শেয়ার করে কৌশাম্বি লেখেন, ‘শুভ নববর্ষ’।
কৌশাম্বি-ধ্রুবর রসায়ন দেখে হাঁ অনেকেই। কৌশ𒁏াম্বির মিষ্টি রূপে মুগ্ধ অনেকেই। কেউ কেউ মজা করে লিখেছেন, ‘আদৃতদা রাগ করবে’। মিঠাই ধারাবাহিকের সেটেই শুরু কৌশাম্বি-আদৃতের প্রেমের গল্প। সেই নিয়ে কম সমালোনা হয়নি। তবে নেতিবাচকতাকে পাত্তা না দিয়ে পরস্পরকে আগলে রেখেছেন তাঁরা।
এই মুহূর্তে ‘ফুলকি’ ꦡধারাবাহিকে পারোমিতার চরিত্রে অভিনয় করেছেন কৌশাম্বি। অন্যদিকে জি বাংলায় সদ্য শেষ হওয়া ‘মিলি’ ধারাবাহিকে দ্বিতীয় লিড হিসাবে দেখা গিয়েছে ধ্রুবকে। নতুন শুরুর অপেক্ষায়ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ তিনি।
আদৃতকে আগামিতে দেখা যাবে ‘পাগল প্রেমী’ ছবিতে। এসভিএফের প্রযোজনায় তৈরি অভিরূপ ঘোষের এই ছবিতে আদৃতের না🌄য়িকা নবꦯাগতা মুনমুন। এপ্রিলের শেষে বা মে মাসেই হয়ত এই ছবি নিয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা সারবে প্রযোজনা সংস্থা।
কিছুদিন আগেই দিদি নম্বর ১-এর মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন কৌশাম্বি। যেখানে রচনা প্রশ্ন করেছিলেন বিয়ে নিয়ে। বলেছিলেন, ‘সোশ্য়াল মিডিয়ায় কৌশাম্বির প্রচুর খবর পাই আমি। মিঠাই-এর পর থেকে ও একটু বেশিই ভালো আছে। অবসর সময়ে গান শুনছে। খুব গ্লো করছে…’। এমন কথা লজ্জায় লাল কৌশাম্বি। বলে উঠেছিলেন, ‘এসব তুমি কী করছ বলো তো’! এরপর বিয়ে প্রসঙ্গে রচনা বলেন, ‘খুব জলদি দিল্লি কা লাড্ডু খেতে চলেছে…’। তারপর অবশ্য হাল ছাড়তেই হয়েছিল কৌশামꦺ্বিকে। বলেছিলেন, মনের মানুষ আছেন তাঁর মনে। সঙ্গে অবশ্য বাড়ির লোক যে তাঁদের সম্পর্ক জানে আর মেনে নিয়েছে, সেটাও বলে দেন রচনাকে। এখন দেখার এই বছরেই শুভকাজটা দুজনে স🧸েরে ফেলেন কিনা!