আরজি কর নিয়ে বিগ কয়য়েকমাস ধরেই বিপাকে পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। এমনকী, গোটা ঘটনাকে যেভাবে সামলেছে শাসকরা, তাতে বেশ চোটে বিরোধী থেকে🧸 সাধারণ মানুষ। এমনকী, তারাকারও ক্রমাগত প্রশ্ন꧃ তুলে চলেছেন। আর তাতেই আবার বেধেছে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে তারকাদের দ্বন্দ্ব। এবার দেখা গেল কুণাল ঘোষ ঠুঁকলেন আরজে অগ্নিকে।
অগ্নিকে আক্রমণ করে কুণালের পোস্ট এল, ‘নিজের বেলা আঁটিশুওটি, ꧙পরের বেলা দাঁতকপাটি’।
কেন কটাক্ষ করা হল আরজে অগ্নিকে?
আরজি কর নিয়ে প্রখম থেকেই প্রতিবাদে রয়েছেন অগ্নি। বলা𒉰 ভালো, সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর পোস্ট দেখে অনেকেই বিপ্লবে সামিল হওয়ার উৎসাহ পেয়েছেন। অগ্নি ষষ্ঠীর দিন একটি পোস্ট করেন, যাতে লেখা ছিল, ‘কাল থেকে শুরু করে আগামী কয়েক দিন পেশাগত কারণে কিছু পুজো প্যান্ডেলে যেতে হবে, কিছু ভিডিও পোস্ট করতে হবে। কিছু বিজ্ঞাপনী কাজও এই পেজে আপনি দেখতে পাবেন। এগুলো না করলে আমার পক্ষে জীবন জীবিকা নির্বাহ করা 🧜সম্ভব হবে না। কিন্তু যাই করি, কথা দিচ্ছি বিচার না পাওয়া পর্যন্ত লড়ে যাব। যেভাবে পারি, যতটুকু পারি। তোমার স্বর, আমার স্বর...’
কুণালের কটাক্ষ ভরা জবাব:
আর অগ্নিꦐর এই পোস্ট শেয়ার করে কুণাল লিখলেন, ‘পুজোকে ঘিরে জীবিকা। এটাই তো বারবার বলা হচ্💛ছে। নিজের বেলা আঁটিশুটি, পরের বেলা দাঁতকপাটি। যাই হোক, উৎসবের শুভেচ্ছা। শুভেচ্ছা। দ্বিচারিতার জন্য দু'বার দিলাম।’
কুণালের এই পোস্ট এক নেটনাগরিক মন্তব্য করলেন, ‘এই ছেলেটা ভালো ছিল একসময়।তারপর স্বস্তিকা কি জাদু করেছে যে এরম হয়ে গেছে।’ আরেকজন লিখলেন, ‘বামপন্থীরা গরীব খেটে খাওয়🦄া মানুষের বিরুদ্ধে, তাই নাস্তিক কমরেডরা পুজোর বিরোধিতা করে’। তৃচীয় জন লিখলেন, ‘বর্ষসেরা বিপ্লবী পুরুস্কারের জন্য মনোনীত করা হোক।’
আবার চতুর্থজন কমেন্ট করলেন, ‘প্রথমে দাবী ছিল এবারে পুজো চাই না। পরে সংশোধনী: পুজো চাই, কিন্তু উৎসবে ফিরছি না। এখন বলে পুজো হোক, উৎসবও হোক, সঙ্গে চাই বিচার। এই একই বক্তব্যে তো প্রথম থেকে সোচ্চার ছিল রাজ্যের শাসক দল, তখন তো এই বক্তব্যে সম🌊্পূর্ণ নস্যাৎ করে এর তীব্র বিরোধিতা করা হয়েছিল। সেই জল খাবেই যখন, তখন ঘুলিয়ে খেলে কেন! আসলে কেউ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে আর কেউ ঝোঁকের মাথায় আবেগে বলে ফেলেছিল উৎসব চাই না।’