বর্তমানে রাজনীতির জগতে একটা নাম খুবই শোনা যাচ্ছে--তিনি হলেন অরিত্র দত্ত বণিক। তবে আদতে তিনি অভিনেতা। শিশুশ🧔িল্পী হিসেবে কাজ করেছেন তিনি দেব আর মিঠুনের সঙ্গে কাজ করেছেন। তবে আজকাল তাঁকে বেশিরভাগ সময় দেখা যায়, নিউজ চ্যানেলগুলির সান্ধ্য ডিবেটে। সঙ্গে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টও বেশ জ্বালাময়ী। রাজ্যের শাসক দলের বিরুদ্ধেও মুখ খুলেছেন বহুবার। এমনকী, টলিউডের বহু তারকারাও এসেছেন অরিত্রের ‘স্পষ্ট কথা’র নিশানায়। আর সেই অরিত্রকে নিয়েই হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষের।
কুণাল ♛বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি থ্রোব্যাক ছবি শেয়ার করলেন অরিত্রর সঙ্গে। দুজনেরই তখন বয়স কম। মুখে হাসি নিয়ে স্টেজে। আর এই ছবির সঙ্গে ক🦩ুণাল লিখলেন, ‘অতি মিষ্টি এক শিশুশিল্পী। জিনিস ছিল একটা। পর্দায় বড়দের থেকে আলাদা নজর কাড়ার ক্ষমতা ছিল।’
আরও পড়ুন: টাꦫকার নেই অভাব! গলার কোন গয়না সবচেয়ে প্রিয়, খোলসা করলেন রাজ-পত্নী শুভশ্রী
‘এখন, বহুবছর পর, নতুন করে দেখলাম ফেসবুকে। জ্ঞান, কাজ, চিন্তার গভীরতা; সঙ্গে রসবোধ। সময়োপযোগী পোস্টগুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়তে 🍌হয়, সোশ্যাল মিডিয়ার কার্যকারিতার ইতিবাচক দিক প্রতিষ্ঠা করে। সব বক্তব্যে একমত হই না, উল্টোমඣত থাকে, স্বাভাবিক। কিন্তু, শ্রীমান অরিত্র, তোমার পোস্ট দেখার একটা আগ্রহ তৈরি করে দিতে পেরেছো। ভালো থেকো। কখনও মুখোমুখি আলাপ, কথা হবে।’, আরও লিখলেন কুণাল।
আরও পড়ুন: ‘চান্দ মেরা দিল’…! আদরে মাখামাখি লক্ষ্য-অনন্যা, কর🌸ণই জুড়ে দিল নতুন প্রেম কাহিনি
তবে দেখা গেল, কুণালের এই পোস্টে তাঁর দলের লোকেরাই বেশ বিরক্ত। একজন লিখেছেন, ‘সবসময় তৃনমূল কংগ্রেসে দল ও সরকারের বিরোধীতা করে। এমন ভাব যে প্রশাসন সম্বন্ধে ও মুখ্যমন্ত্রীর থেকে বেশি বোঝে, জানে। রিপাবলিকে বসে দলের কঠিন পরিস্থিতিতে যে সরকার কে ডিপ্লোমেটিক ভাবে নোংরা ভাষায় আক্রামন করে, তাকে দেখার আগ্রহ আপনার থাকতে পা𝔉রে, আমাদের মত সাধারণ কর্মীদের থাকে না।’
আরও পড়ুন: এ তো পুরো হৃতিক! সুজনের পাশে ২ ♓ছেল𒊎ে, রীতিমতো চোখ কপালে উঠল নেটিজেনদের
দ্বিতীয়জনের মন্তব্য, ‘শিশু অরিত্রের অভিনয় ক্ষমতা খুবই ভ𒐪ালো, জনপ্রিয়তাও ছিল প্রচুর, এখন তৃণমূল বিরুদ্ধ বক্তব্য শুনি। সত্যিই সব বক্তব্য মন থ😼েকে মেনে নেই না ঠিকই, ও যখন বলে তখন শিশু অরিত্যের অভিনয় মনে পড়ে যায়’।
তৃতীয়জন লিখলেন, ‘অকা🃏লপক্বতা ই শেষ করে দেবে একে।বড্ড বেশি বোঝে।’ চতুর্থজন লেখেন, ‘অরিত্রর অর্থনীতি থেকে রকেট সায়েন্স, সব ব্যাপারে নোবেল পাওয়ার মতো জ্ঞান। কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হলো, এখন⛦ও অবধি নোবেল, অস্কার কিছুই পায়নি। যদিও সেটা নোবেল এবং অস্কার কমিটিরই দুর্ভাগ্য, এতে অরিত্র বাবুর যায় আসে না।’