কথায় আছে, টাকের পরিধি যত বড়, পকেটের ওজন নাকি ততো বেশি! তবুও টাক নিয়ে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলেই হীনমন্যতায় ভোগেন। চুল উঠে গেলে অনেকে ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করে, অনেকে আবার চিকিৎসকের কাছে দৌড়ান। টাকে চুল গজানোর সে-সব পন্থা কাজে না এলে হয় আপনাকে পরচুলা পড়তে হবে কিংবা হেয়ার এক্সটেনশন 𝔉(চুলের ঘনত্ব বাড়াতে) না হয় চুল প্রতিস্থাপন করাতে হবে।
হেয়ার ট্♊রান্সপ্লান্ট বা চুল প্রতিস্থাপন এখন আম ব্যাপার। সাধারণ মানুষ এই নিয়ে খুব বেশি মাথা না ঘামালেও গ্ল্যামার জগতের মানুষদের নিজেদের লুক নিয়ে সচেতন থাকতে হয়। তবে মুখে স্বীকার করেন না কেউ! তবে রাখঢাক না রেখে প্রযোজক-অভিনেতা বনি কাপুর জানালেন নিজের ভোল বদলাতে হেয়ার ট্রান্সপ্ল্য়ান্ট করিয়💃েছেেন তিনি। সমাজ মাধ্যমের পাতায় সেই কথা ঢাকঢোল পিঠিয়ে জানান শ্রীদেবীর স্বামী। পরে অবশ্য অজানা কারণে ভিডিয়োটি মুছে দেন বনি।
সত্তোর ছুঁইছুঁই বনি কাপুর হঠাৎ কেন চুল প্রতিস্থাপন করালেন? হায়দরাবাদের এক ক্লিনিকের উদ্বোধনে গিয়ে বনি জানান, তিনিও এই সংস্থার কাস্টমꦫার। তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘মাথা ঢেকে যাবে, চুলে ভরে যাবে। চুল গ🔥জাবে, কী দারুণ ব্যাপার’। জাহ্নবী-খুশির বাবা জানান, ‘সুন্দর দেখানোর জন্যই’ চুল প্রতিস্থাপনের সিদ্ধান্ত তাঁর।
চুল প্রতিস্থাপনের পদ্ধতি কিন্তু বেশ জটিল এবং খরচসাপেক্ষ। এই পদ্ধতি অনুসরণের আগে সবদিক খতিয়ে দেখতে হয়। ভিডিয়োয় বনি নিজের অভিজ্ঞতাও জানিয়েছেন। চুল প্রতিস্থাপনের সময় কেমন ভাবে মাথার অন্য অংশের চুল নিয়ে টাক ঢাকা হয়, তা-ও জানিয়েছেন তিনি। তিনি যোগ করেন, ‘এখনও পর্যন্ত তো অভিজ্ঞতা খুব ভালো, এখন দেখ🔯া যাক আমার মাথায় যে চুল এরা লাগিয়েছে সেটা আমাকে আরও সুন্দর দেখতে কীভাবে করে তুলবে’।
কিছুদিন আগে অভিনয় জগতে পা রেখেছেন প্রযোজক বনি কাপুর। ২০২৩ সালে লভ রঞ্জনের ‘তু ঝুটি ম্যায় মক্কার’ ছবিতে শ্রদ্ধা-রণবীরের সঙ্গে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল ত⛎াঁকে। বাবার চরিত্রে মানাসই লেগেছে বনি কাপুরকে।
বনির কথায়, তাঁর সন্তানরাই অভিনয়ের জগতে আসতে বাধ্য করেছে তাঁকে। 🉐ভবিষ্যতে কি ক্যামেরার ♚সামনে আরও বেশি কাজ করবেন তিনি? সেই প্রশ্নের উত্তর তো সময় দেবে।
প্রসঙ্গত, বনি কাপুরের প্রথম পক্ষের দুই সন্তান অর্জুন কাপুর ও অনুশুলা কাপুর। বলিউডের পরিচিত নাম অর্জুন। অনুশুলা অবশ্য অভিনয়ে আগ্রহী নন। অন্যদিকে শ্রীদেবী ও বনির দুই কন্𒆙যেই (জাহ্নবী ও খুশি) এখন বলিউড অভিনেত্রী।