তিনি অরিজিৎ সিং। 'নাম হি ক্যাফি হ্♉যায়', নিশ্চয় এই নামটির সঙ্গে আলাপ করানোর পরিচয় নেই! গোটা বিশ্বের দরবারেই জনপ্রিয় এই বাংলার সঙ্গীতশিল্পীর নাম। এই শিল্পীর জন্ম ১৯৮৭ সালের ২৫ এপ্রিল, তাঁর বাবা পাঞ্জাবি, মা বাঙালি। মাত্র ৩৭ বছর বয়সেই গায়ক অরিজিতের 🌸জনপ্রিয় শিখর ছুঁয়েছে। চলুন ফিরে দেখি গত ৫ বছরে অরিজিৎ সিং-এর উত্থানের গল্প…।
২০১৯-২০২০, নিজের গানের কেরিয়ারে অবিরাম সাফল্য পেয়েছেন অরিজিৎ। হিন্দি-বাংলা সহ বিভিন্ন ভাযায় বিভিন্ন ধরনের গানে প্লে-ব্যাক করেছেন তিনি। ২০২১෴ সালটি তাঁর কেরিয়ারে ভীষণই গুরুত্বপূর্ণ। নিজে গান লেখা শুরু করেন অরিজিৎ অর্থাৎ গীতিকার হিসাবে আত্মপ্রকাশ হয় তাঁর। ওরিয়ন মিউজিকের অধীনে প্যাগলাইট ছবির জন্য সাউন্ডꦿট্র্যাক তৈরি করেন তিনি। আবার বলিউডের একজন সুরকার হিসেবেও আত্মপ্রকাশ করেন। ২০২১ সালের মার্চ মাসে তাঁর নিজের একটি অ্যালবাম মুক্তি পায়। যেটি কিনা অরিজিতের বহুমুখী প্রতিভার অন্যতম উদাহরণ।
২০২২ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পান এই শꦍিল্পী। ২০২২-এ ১৪টা গ্র্যামি জয়ী আন্তর্জাতিকস্তরের সঙ্গীতশিল্পী টেলর সুইফট গান শোনার অন্যতম জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম স্পটিফাই (Spotify)তে অনুসরণকারীদের সংখ্যার নিরিখে ছাপিয়ে যান তিনি। ছাপিয়ে যান ড্রেককেও। ২০২৩-এ অরিজিৎ সিং-এর লাইভ পারফরম্যান্সগুলি উল্লেখযোগ্যভাবে মনোযোগ আকর্ষণ করে। ইন♛্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (IPL) ২০২৩-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তাঁর যোগদান নজর কাড়ে।
২০২৪-এ রাম সম্পথের সুরে অরিজিতের গাওয়া 'লাপাতা লে💎ডিস'-এর ‘সজনি’ গানটি ভাইরাল হয়। প্রীতম-এর সুরে 'চান্দু চ্যাম্পিয়ন'-এর জন্য তাঁর গাওয়া 'সত্যনাস' ও ‘তু হ্যায় চ্যাম্পিয়ন’ গান দুটি প্রশংসিত হয়। আবার চলতি বছরেই AI দিয়ে তাঁর গলা নকল করার অভিযোগ এনে মামলা করেন অরিজিৎ, সেই মামলা জিতেও যান। অরিজিৎ-এর লেখা ও সুর কথা 'আর ▨কবে' গানটি হয়ে উঠেছিল ২০২৪-এ আরজি করে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় প্রতিবাদকারীদের অন্যতম হাতিয়ার।