তৃণমূলের ‘কালারফুল বয়’ মদন মিত্র। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভীষণ অ্যাক্টিভ কামারহাটির বিধায়ক। আট থেকে আশি, সবার প্রিয় মদনদা। মদন মিত্র সোশ্য়াল মিডিয়া প্রোফাইলে ঢুঁ মারলে মাঝেমধ্য়েই দেখা মেলে এক সুন🅠্দরীর। সম্প্রতি শিবপুজোয় অংশ নিয়েছিলেন মদন মিত্র, সেখানেও তাঁর ছায়াসঙ্গী এই সুন্দরী।
ভিডিয়োয় সাদা পাঞ্জাবিতে ধরা দিয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক। পাশে গোলাপি সালোয়ার কামিꦫজে ঝলমলে সেই সুন্দরী। সঙ্গে সবুজ ওড়না। মদনের পাশে এই সুন্দরীকে দেখে অনেকের মনেই কৌতুহল জেগেছে, কে তিনি? তাঁদের উদ্দেশ্যে জানিয়ে রাখি, এই সুন্দরী আর কেউ নন, মদন মিত্রের আদরের ছোট বউমা মেঘনা মিত্র। তাঁর আরও একটা পরিচয় রয়েছে, কামারহাটি পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। হ্যাঁ, শ্বশুরমশাইয়ের পথে হেঁটে সক্রিয় রাজনীতিতে এসেছেন মেঘনা।
কন্যাসময় মেঘনার প্রশংসায় হামেশাই পঞ্চমুখ মদন মিত্র। বিধায়কের ছোট ছেলে শুভরূপের স্ত্রী মেঘনা। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রোফাইলে চোখ রাখলে আপনি ভিরমি খেতে 𒊎পারেন। ফ্যাশন আর স্টাইলের মামলায় টলি নায়িকাদের টেক্কা দেবেন মদন মিত্র পুত্রবধূ। ইনস্টাগ্রামে তাঁর ফলোয়ার সংখ্যা প্রায় পঞ্চাশ হাজারের কাছাকাছি।
ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে সখ্যতা মেঘনার। হীরালাল মজুমদার কলেজের প♎ড়বার সময় ছাত্র পরিষদের অংশ মেঘনা। ২০১৭ সালে মদন পুত্র শুভরূপের সঙ্গে সংসার পাতেন মেঘনা, দেখতে দেখতে তাঁদের দাম্পত্যের বয়স ৬ পার করেছে। সংসার রাজনীতি দুটোই সমান তালে সামলাচ্ছেন মেঘনা মিত্র।
ফেসবুকেও তাঁর অনুসরণকার💯ী প্রায় 🍷এক লক্ষাধিক মানুষ। তাঁর ছবিতে লাইক-কমেন্টের বন্যা। শ্বশুর মশাইয়ের মতো সোশ্যাল মিডিয়ায় মেঘনার জনপ্রিয়তাও লাগামছাড়া।