'এই জোর কর🐎👍িস না, জোর করিস না', বলে কাতর স্বরে অনুনয়-বিনয় করে চলেছেন মিমি চক্রবর্তী। এদিকে অনিন্দ্য এক্কেবারেই নাছোড়বান্দা। তবে মিমির কাতর অনুরোধ সত্ত্বেও কাজটা সেরেই ফেললেন তিনি। একী কাণ্ড! জোর করে মিমির সঙ্গে এমন কী করছিলেন অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়?
আজ্ঞে নাহ, যেমনটা ভাবছেন, তেমনটা কিন্তু এক্কেবারেই নয়। অনিন্দ্য আসলে কাছের বন্ধু মিমিকে জোর করে পনির পকোড়া খাওয়ানোর চেষ্টা করছিলেন। আর তাতেই কাতর অনুন🐻য়-বিনয় শুরু করেছিলেন অভিনেত্রী। ঠিক কী ঘটেছে, তার ভিডিয়ো নিজেই ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন অনিন্দ্য।
সেই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে খাবার টেবিলে নানান লোভনীয় খাবার সাজিয়ে বসে রয়েছেন। সেখানে রয়েছে পোলাও, চিকেন সহ আরও কত কী…। বেশ আনন্দের সঙ্গেই পেটপুজো করছিলেন মিমি। ঠিক তখনই আধখানা পনির পকোড়া তুলে মিমির পাতে তুলতে গেলেন অনিন্দ্য। আর তখনই বন্ধু হাত ধরে অভিনেত্রীর কাতর অনুরোধ, ‘জোর করিস না।’ যদি ভিডিয়োটি দেখলেই বেশ বোঝা যায়, মিমির পনির পকোড়া𒊎 খাওয়ার ইচ্ছে রয়েছে ষোল-আনা। তবে ইচ্ছে থাকলেও মুখে বলছেন, ‘জোর করিস না।’ এদিকে ভালো করে ভিডিয়োটি দেখলেই বোঝা যায়, শেষপর্যন্ত অনিন্দ্যর হাত ধরে পনির পকোড়াটা নি্জের পাতে টেনে নেন মিমিই। পরে অনিন্দ্য যখন বলে ওঠেন, ‘আচ্ছা ঠিক আছে দে তাহলে…’। তখনই মিমি বলে ওঠেন, ‘আচ্ছা ঠিক আছে আমি খেয়ে নেব এইটুকু…’। 'জোর করিস না' ক্যাপশান দিয়েই ইনস্টাগ্রামে এই ভিডিয়োটি পোস্ট করেছেন অভিনেতা অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়।
ভিডিয়োটি দেখে কারোরই তাই বুঝে নিতে অসুবিধা নেই, আসলে মিমির পনির পকোড়াটা খাওয়ার ইচ্ছে ছিল ১৬আনা। ভিডিয়োর নিচে নেটেজেনদের কমেন্টের বন্যা বয়ে গিয়েছে। মিমি-অনিন্দ্যর কাণ্ডকারখানা দেখে অনেকেই না হেসে থাকতে পারেননি। একজন লিখেছেন, ‘এইরকমভাবে বিজয়ার মিষ্টি খাওয়ার একটা ভিডিয়ো দেখতে চাই, অনুরোধ রইল’, আরেকজন অনিন্দ্যর উদ্দেশ্যে লিখেছেন, ‘আপনার না গার্লফ্রেন্ড আছে! তাও আপনি মিমির সঙ্গে এসব করে বেড়ান!’ কেউ বেজায় বিরক্ত হয়ে লিখেছেন, ‘আপনারও তো ডাক্তারদের আন্দোলনকে শুরুতে সমর্থন করেছিলেন। এখন ওঁরা অনশন করছেন, তখনএই ধরনের ভিডিয়ো পোস্ট করার কি খুব প্রয়োজন রয়েছে? খেতেই পারেন, তবে ভিডিয়ো দেওয়ার কি খুব দরকার আছে?’ এমনই অজস্র মন্তব্য উঠে꧃ এসেছে।