শেষ হল মিমি চক্র෴বর্তীর কামব্যাক ফিল্ম ড্রাকুলা স্যারের শ্যুটিং। সাংসদ হওয়ার পর পরিচালক দেবালয় ভট্টাচার্যের এই পিরিয়ড ফিল্মের সঙ্গেই রূপোলি পর্দায় ফিরছেন যাদবপুরের তৃণমূল সাংসদ। সোশ্যাল মিডিয়ায় ড্রাকুলা স্যারের শ্যুটিং শেষ হওয়ার খবর নিজেই শেয়ার করেন মিমি। পাশাপাশি ছবিতে নিজের লুকও শেয়ার করে নেন অভিনেত্রী। ছবিতে মিমির সঙ্গে থাকছেন অনির্বাণ ভট্টাচার্য। ১৯৭০-এর দশকের প্রেক্ষাপটে গড়ে উঠেছে ড্রাকুলা স্যারের গল্প। ছবিতে মিমি অভিনীত চরিত্রটির নাম মঞ্জরী।
এদিন ইন্সটাগ্রাম পোস্টে মিমি জানান, ‘একদম অন♛্য একটা যুগ, আলাদা রকমের ডায়লগ অন্তত আমার জন্য, একদম আলাদা লুক.. আশা করছি তোমরা সবাই মঞ্জরিকে ভালোবাসবে, হ্যাঁ ছবিতে আমি মঞ্জরী। আমাদের ছবি ড্রাকুলা স্যার। শীঘ্রই থিয়েটারে দেখা হবে’।
নাম ড্রাকুলা স্যার হলেও এই ছবির বিষয় কিন্তু ভৌতিক নয়। পরিচালকের কথায় এটি একটি সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার। ছবিতে এক﷽ প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষকের ভুমিকায় দেখা মিলবে অনির্বানের। চরিত্রের নাম রক্তিম। সামনের দাঁত (ক্যানাইল টিথ) দুটি লম্বা হওয়ায় সবাই তাকে ডাকে ড্রাকুলা স্যার বলে। দেবলায় ভট্টাচার্য জানালেন, ‘ভ্যাম্পায়ার হতে গেলে তার(রক্তিমের) নিজের তো একটা গল্প প্রয়োজন, সে কারণেই ১৯৭১-এর প্রেক্ষাপট নিয়ে আসা। সেই গল্পের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে মঞ্জরী, যে চরিত্রে অভিনয় করছেন মিমি। সে এক নিঃসঙ্গ, বিষন্ন নারী’। পরিচালক দেবালয়ের কথায়, 'পর্দায় আগে কখনও মিমির এই দিকটা তুলে ধরা হয়নি। তাই চিত্রনাট্য শুনে এক কথাতেই ছবির জন্য হ্যাঁ করেছেন যাদবপুরের সাংসদ'।
অনির্বাণের সঙ্গে এর আগে ধনঞ্জয় ছবিতে কাজ করেছেন মিমি। সেখানে অনির্বাণের জন্য স্ক্রিন শেয়ার করার সুযোগ পাননি মিমি। প্রথমবার একসঙ্গে তাঁদের বড়োপর্দায় দেখতে মুখি𒅌য়ে আছে দর্শকরা।
ছবির চিত্রনাট্য লিখেছেন দেবালয় এবং কল্লোল লাহিড়🔜ি। ড্রাকুলা স্যারের মিউজিকের দায়িত্বভার সামলাচ্ছেন সাকি এবং অমিত-ইশান জুটি।