সুপারস্টার সিঙ্গার সিজন ২-র বিজেতা হলেন মহম্মদ ফইজ। রাজস্থানের জয়পুরের ১৪ বছরের এই ছেলে যে জিততে চলেছে তা ধারণা করা গিয়েছিল আগে থ♊েকেই। ইন্ডিয়ান আইডল ১৪𒅌-র রানার আপ অরুণিতা কাঞ্জিলালের গ্যাং-এর সদস্য ছিলেন তিনি। দ্বিতীয় পজিশনে সলমন আলি গ্যাংয়ের মানি।
মহম্মদ ফইজের হাতে ট্রফির পাশাপাশি তুলে দেওয়া হল ১৫ লাখ টাকা পুরস্কার। প্রথম রানার আপ ঘোষিত হওয়ায় মানি পেলেন ৫ লাখ টাকা। এছাড়াও ফাইনালে পৌঁছেছিলেন পবনদীপ রাজনের গ্যাং থেকে বাংলার ছেলে প্রাঞ্জল বিশ্বাস ও মানালির সায়শা গুপ্তা, মহ্হমদ দানিশের গ্যাং থেকে আর্যন💦ন্দা আর বাবু ও ঋতুরাজ কে🍒রালা থেকে।
শো জেতার পর এক সংবাদমাধ্যমকে ঋতুরাজ জানান, ‘খুব খুশি আমার বাড়ির সবাই। বিজেতা হিসেবে আমার নাম ঘোষিত হওয়ার সাথে সাথেই সবাই আনন্দে কেঁদে ফেলে। আমার মত🧔োই ওরা ধীরে ধীরে এই খবর বিশ্বাস করছে। মামা আমাকে কোলে করে স্টেজে নিয়ে আসে আমার নাম ঘোষণা হওয়ার পর। বাবা কাজের জন্য বাইরে থাকে, ফোনে কথা বলেছি। আমার মা আর বোনেরাও খুব খুশি। আমার এটাই ভালো লাগছে যে আমি ওদের গর্বিত করতে পেরেছি।’
একদম শ𝔉ুরুর এপিসোড থেকেই ফইজের জনপ্রিয়তা। আর ♌সে নিয়ে কথা বলতে গিয়েই ১৪ বছরের এই ছেলে জানান, ‘আমি কোনওদিন প্রতিযোগিতা নিয়ে ভাবিনি। কখনও ভাবিনি আমাকে জিততেই হবে বা যেতে হবে ফাইনালে। আমি শেখার দিকে গুরুত্ব দিয়েছি। এখানে সবাই তাই। আমরা কখনই একে-অপরকে টেক্কা দিতে গাইনি, বরং নিজেদের সেরাটা দিতে গান গেয়েছি।’
আপাতত নবম শ্রেণিতౠে পড়ছেন ফইজ। তবে ভবিষ্যতে লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গেই গানটা চাল꧋িয়ে যেতে চান। জানান, ‘চাই পড়াশোনার সঙ্গে যাতে গানের শিক্ষাটাও বজায় থাকে। আরও রেওয়াজ করতে চাই, দর্শকদের সঙ্গে জুড়ে থাকতে চাই।’