লোকসভা নির্বাচনের বাদ্যি বেজে উঠেছে। প্রার্থী ঘোষণার পরই জোর কদমে চলছে প্রচার। কেউ কাউকে সূচাগ্র মেদিনী ছাড়তে নারাজ। এমন অবস্থায় বাংলার বিশিষ্টজনেরা একটি বিশেষ সভার আয়ো꧅জন করলেন। সেখানে তাঁদের বক্তব্য এবং উদ্দেশ্য একটাই ছিল, বাংলায় বিজেপিকে যেন কোনও আসনে জিততে দেওয়া যাবে না। এই সভার নাম দেওয়া হয়েছিল মোদী হটাও কনভেনশন।
মোদী হটাও কনভেনশনে বাংলার বিশিষ্টজনরা
দেশ বাঁচাও গণমঞ্চ মোদী হটাও কনভেনশনের আয়োজন করেছিলেন। এদিনের অনুষ্ঠানের ট্যাগলাইন ছিল 'একুশে বাংলা জিতেছে, চব্বিশে বাংলা জিতবে। দেশও জিতবে।' আর এই অনুষ্ঠানেই এদিন অংশ নিয়েছিলেন বাংলার একাধিক বিশিষ্টজনেরা। ছিলেন গায়ক নচিকেতা চক্রবর্তী, বাংলা পক্ষের গর্গ চট্টোপাধ্যায়, কবি প্রতুল মুখোপাধ্যায়, সহ মনোজ মিত্র, পূর্ণেন্দু বসু, সমী♈র পুততুণ্ড, অনন্যা চক্রবর্তী, বিশ্বনাথ চক্রবর্তী, দোলা সেন, সুদেষ্ণা রায়, হরনাথ চক্রবর্তী, প্রমুখ। এদিন বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ ইউনিভার্সিটি হলে কনভেনশন শুরু হয়।
আরও পড়ুন: 'আমার মতো বেহেড মাতালꦓকে ও...' মদের নেশার জন্য ভেঙেছে প্রথম বিয়ে, জাভেদকে কী করে সামলেছিলেন শাবানা?
আরও পড়ুন: দাদাগিরির মুকুটে ওনতুন পালক! সৌরভের শো - কে বিশেষ সম্মান ডাকবিভাগের, কী বলুন তো?
এই কনেভেনশনের মূল উদ্দেশ্য ছিল বিজেপি এবং আরএসএসের বিরোধিতা করা। সেখানে অধিকাংশ অতিথিরাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সমর্থন করেছেন ♍এবং বিজেপিকে হারাতে তৃণমূলকে ভোট দেওয়ার আবেদন করেছেন।
ব♒িশিষ্টজনদের দাবি কেন্দ্রীয় সরকার মানুষের সংয়ে প্রতারণা করে এসেছে এতদিন, ভারতের যে মূল ভাবধারা আছে সেটাকে নষ্ট করতে চেয়েছে, বিরোধীদের বিপক্ষে সিবিআইℱ, ইডিকে ব্যবহার করেছে। এছাড়া NRC বা CAA তো ছিলই।
এদিনের সভায় উপস্থিত থাকতে পারেননি কবীর সুমন। তবে তিনি এই বার্তা পাঠিয়ে বিষয়ে জানিয়েছেন 'বাংলাকে হারিয়ে ফেলব আমরা যদি বিজেপিকে না হারাতে পারি।' তিনি এদিন সোজাসুজি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলকে জেতানোর অনু🅺রোধ করেন।