অভিনেত্রী পল্লবী দে-র মৃত্যুর ঘটনায় নতুন মোড় এসেছে সোমবারে। রবিবার নিজের ফ্ল্যাটে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় তাঁকে। তারপর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত ঘোষণা করে ডাক্তাররা। প্রথম থেকেই পল্লবীর বাড়ির লোক আঙুল তুলেছে লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিকের দিকে। সোমবার গড়ফা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন অভিনেত্রীর পরিবার। যেখানে পল্লবীর বান্ধবী ও প্রেমিক সাগ্নিকের উপরে ‘খুনের অভিযোগ’ এনেছেন তাঁর 🎃মা-বাবা।
তবে পল্লবীর এভাবে চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছে না অনুরাগীরা। ‘দিদি নম্বর ১’-এর একটা পুরনো এপিসোড ভাইরাল হয়েছে। যেখানে অভিনেত্রী এসেছিলেন মা সংগীতা দে-কে সঙ্গে নিয়ে। সেখানেই পল্লবী জানান, ছোট থেকেই নাচ করত ভালোবাসত। স🦩েই ডান্স ট্রুপের হয়ে নাটকও করেন। তবে বাবা চাননি মেয়ে অভিনয়ে আসুক। কিন্তু পাশে পেয়েছেন মাকে।
সংগীতা𝔉কে বলতে শোনা গেল, স্কুলে থাকতে খুব দুষ্টুমি করত পল্লবী। বড় মেয়ের প্রশংসা করে ফোন করত শিক্ষিকারা, আর ছোট মেয়ের নালিশ। তবে মা সেইসময় জানিয়েছিলেন, ‘বদমাইশ। কিন্তু আমার কাছে বাধ্য। আমার কথা ভীষণ শোনে। আমাকে সম্মান করে।’
সেখানে পল্লবীর প্রেমিক নিয়েও কথা উঠে। যেখানে অভিনেত্রীর মা-কে মজার ছলেই বলতে শোনা যায়, ওর কাছে কেউ টিকবে বলে তো মনে হয় না… এত জেদ! তাতে যোগ দিয়ে পল্লবীও বলেন, আসলে আমি এত খিটখিটে না! আরও পড়ুন: শুধু ইউটিউব ভিডিয়ো বানিয়েই অডি গ🌼াড়ি! পল্লবীর সঙ🐠্গী সাগ্নিকের আয় নিয়ে রহস্য
কাজের সূত্রে, শেষ পল্লবীকে দেখা গিয়েছে ‘মন মানে না’ ধারাবাহিকে। এর আগে ‘আমি সিরাজের বেগম’, ‘রেশম ঝাঁপি’তে কাজ༺ করেছিলেন 🙈তিনি।
সোমবারই ময়না তদন্তের পর পল্লবীর মৃতদেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ‘দিদি নম্বর ১’-এর এই ভাইরাল এপিসোড দেখেও সবাꦜর মনে একটাই কথা, এত হাসিখুশি মেয়েটা কীভাবে আত্মহত্যা করতে পারে!
হেল্পলাইন নম্বর: ওয়ালাইফ ফাউন্ডেশন - ৭৮৯৩০৭৮৯৩০