ফেব্রুয়ারি মাসে বিয়ে করেন শ্রীময়ী চট্টোরাজ ও কাঞ্চন মল্লিক। ঠিক তার আগের মাসেই জানুয়ারিতে তৃণমূলের বিধায়ক-অভিনেতা ডিভোর্স দেন দ্বিতীয় স্ত্রী পিঙ্কি বন্দ্যোপাধ্যায়কে। স্বামীর স✤ঙ্গে বিচ্ছেদের পর থেকে নিজেকে একেবারে বদলে ফেলেছেন পিঙ্কি। শুধু চেহারাতে বদল আসেনি, স্বভাবেও। অনেক বেশি আত্ম নির্ভরশীল।
লাল শাড়িতে নিজের কিছু ছবি শেয়ার করলেন পিঙ্কি। আর সেই ছবির ক্যাপশনে লেখা, ‘তুমি সবসময়ই নিজের মধ্যে নতুনকে খুঁজে পেতে পারো’। যাতে কমেন্ট করে এক নেট-নাগরিক লিখলেন, ‘শাড়ি পড়ে আপনাকে খুব সুন্দর লাগছে। আপনি খুব মিষ্টি আপনাকে খুব ভালো লাগে।’ দ্বিতীয়জনের মন্তব্য, ‘নিজেকে খুশি রাখা দরকার, যা আছে যেটা আছে স🌠েটা নিয়ে খুশি থাকা দরকার। সবসময় হাসিমুখে নিজের খেয়াল রেখো।’
আরও পড়ুন: দিব্যজ্যোতি থেকে প্রসেনজি♛ৎ, ইমন থেকে ঋতুপর্ণা-সায়ক, কে কে পেল টলি সিনে সম্মান
আরও পড়ুন: অলিম্পিকে 'দ্য লাস্ট সাপার'-এর প্যারোডি ট্যা♑বলো নিয়ে ক💛্ষমা চাইল আয়োজকরা
ডিভোর্সের পর থেকে ছেলেকে নিজের কাছেই⛦ রেখেছেন। ১০ বছরের ওশ মায়ের তত্বাবধানেই বেড়ে উঠছে। ডিভোর্সের সময় অবশ্য বেশ মোটা অঙ্ক🎃ের খোরপোশ নেন পিঙ্কি কাঞ্চনের থেকে। এককালীন ৫৬ লক্ষ টাকা নিয়েছেন তিনি। পিঙ্কি নিজেও সাবলম্বী। অভিনেত্রী হিসেবে নামও রয়েছে। তাও কেন টাকা নিলেন কাঞ্চনের থেকে?
আরও পড়ুন: মাথায় সিঁদুর, সিমন🤪্তনী সোহিনী বিয়ের ♕পর প্রথম এল সামনে, খোলেননি হাতের শাঁখা-পলা
‘আমি টাকার অঙ্কটা কোনওদিনই লুকোইনি। কেউ কেউ তো এমন বলেছিল, আমি নাকি কোটি কোটি টাকা নিয়েছি। তাই মনে হয়ছিল মিডিয়ার বন্ধুদের সবটা জানানো দরকার। কেন নেব না? বিয়েই তো একটা কনট্র্যাক্ট। কেউ সেটা ভাঙলে ক্ষতিপূরণ তো দিতেই হবে। আমি আইনেরℱ বিরুদ্ধে গিয়ে কিছু করিনি। ছেলের কাস্টেডিও বাবা চায়নি, ওশ আমার কাছেই আছে, আর থাকবেও। বর্তমান সময় একটা বাচ্চার স্বাস্থ্য-শিক্ষার জন্য মোটা টাকার দরকার হয়। ওকে টাকার এমন অঙ্কই দিতে বলা হয়েছিল, যা উনি দিতে পারবেন। তাছাড়া মাসে-মাসে বা বছর-বছরেও তো টাকা আমি চাইছি না। এককালীন ৫৬ লক্ষ শুধু। কারও মনে হচ্ছে, আমি যখন কাজ করি, তখ🔴ন কেন টাকা নিলাম। মনে রাখতে হবে আমি শিল্পী, আজ কাজ আছে। পরের ৬ মাস কাজ নাও থাকতে পারে। সন্তানের ভবিষ্যৎ কেন সুনিশ্চিত করব না বলুন তো!’