উৎসবে ফেরা না ফেরা নিয়ে দুর্গাপুজোর আগে থেকেই দানা বেঁধেছিল🐈 বিতর্ক। আরজি কর কাণ্ডের জেরে কার্যত দুই😼ভাবে ভাগ হয়ে গিয়েছিল টলিপাড়ার তারকা। এখনও সেই বিতর্ক অব্যহত। তা মধ্যে মঙ্গলবার রেড রোডে হওয়া পুজো কার্নিভাল নিয়ে নতুন করে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে। বিগত কয়েক বছরের তুলনায় এবার কিছুটা হলেও অনুষ্ঠানের জৌলুস কম ছিল। প্রসেনজিৎ চট্টপাধ্যায়, শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়, রাজ চক্রবর্তী থেকে দেব, রুক্মিণী মৈত্র কারুরই দেখা মেলেনি এদিনের অনুষ্ঠানে। এমনকী তৃণমূল বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক এবং তাঁর সদ্য বিবাহিতা স্ত্রী শ্রীময়ী চট্টোরাজেরও দেখা মেলেনি।
কিন্তু বিত🍎র্কেও মাঝেও কার্নিভালে দেখা মিলল সুচিত্রা সেনের নাতনি অভিনেত্রী রাইমা সেন ও রিয়া সেনের। কিছুদিন আগেই বিজয়ার আবহে উৎসবে ফেরা না ফেরা নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন তাঁরা। আবার নতুন করে কার্নিভালে দেখা মেলায় দানা বেঁধেছে নতুন বিতর্ক।
আরও পড়ুন: এবার জো🃏ড়া লক্ষ্মী নয়! ইন্দ্রাণী দত্তের বাড়ির পুজো কীভাবে হচ্ছে𓂃? বললেন মেয়ে রাজনন্দিনী
এই অনুষ্ঠানের একটি ভিডিয়োতে রাইমা ও রিয়াকে দেখা গিয়েছে। তাঁদের সꦆঙ্গে নজর কেড়েছেন অভিনেত্রী পূজা বন্দ্য়োপাধ্যায়ও। তাঁদের মূল মঞ্চে দেখা যায়নি। সম্ভবত তাঁরা কোনও একটা ক্লাবের সঙ্গে এদিনের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। রাইমার পরনে ছিল সোনালি রঙের শাড়ি। ঝোলা কানের দুল, হাতে চুরি আর হালকা মেকআপে সেজেছিলেন নায়িকা। অন্যদিকে, রিয়া লাল সুতোর কাজ করা ময়ূরকন্ঠী নীল শাড়ি আর লাল ব্লাউজে সেজে উঠেছিলেন। গলায় নেকলেস, হাতে চুরি আর বেশ ঝলমলে মেকাপে ধরা দিয়েছিলেন নায়িকা। পাশাপাশি, পূজা একে💎বারে লাল পাড় সাদা শাড়িতে সাবেকি লুকে ধরা দিয়েছিলেন। কোমর বন্ধনী থেকে শুরু করে গলায় ভারী হার, ঝোলা কানের দুলে সেজে সেজেছিলেন নায়িকা। তাছাড়াও এই ভিডিয়ো নজর কেড়েছেন সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় ও দেবলীনা কুমারও।
আরও পড়ুন: পায়সে, ক্ষীরের নাড়ু থেকে এলোঝেলো! অপরাজিতার কোজাগরী লক্ষ্মী ඣপুজোয় আ𝔉র কী কী ভোগ থাকছে?
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই টিভি ৯ বাংলাকে পুজো নিয়ে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাইমা সেন বলেছিলেন꧂, 'এবার পুজোর আয়োজন সত্যিই অনেকটা ছোট হয়েছে। তবে এই পুজোর সঙ্গে অনেক জীবনযাপন জড়িয়ে থাকে, তাই উৎসবে না থাকাটাও কিছুটা অন্যায়। তার মানে আরজি কর কাণ্ড এড়িয়ে চলতে বলছি না। তবে পুজোর সঙ্গে অনের মানুষের উপার্জন জড়িয়ে তাই এতে অংশ নেওয়া উচিত।’
দিদির কথার রেশ ধরে রিয়াও বলেছিলেন, ‘শিল্পী থেকে শিল্প, দুর্গাপুজো অনেক মানুষেরই রোজগারের পথ করে দেয়। এটা 🔯কলকাতার অর্থনৈতিক ব্যবস্থার জন্য ভালো। ভারতে প্রতি ২ মিনিটে একটা ধর্ষণ হচ্ছে। তবে তার কারণ রাজ্য তথা গোটা দেশকে আমরা থামিয়ে দিতে পারি না। তবে দ্বিতীয়বার ♔যাতে না ঘটে সেটা খেয়াল রাখতে হবে।’