হইচই প্ল্যাটফর্মে আসছে মহিষাসুরমর্দিনী। এই প্রথমবার OTT মাধ্যমে সিরিজ আকারে আসছে দেবী দুর্গার গল্প। আর সেখানেই দশভূজা হয়ে ধরা দেবেন রাজনন্দিনী পাল। এর আগে তিনি এই প্ল্যাটফর্মের একাধিক সিরিজে কাজ করেছেন। এবার পালা দেবী দুর্গা হওয়ার। কিন্তু সেꦜই কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল তাঁর?
আরও পড়ুন: 'অনেক ভুল করেছꦏি, কাউকে দোষারোপের...' রিহ্যাব থেকে বেরিয়েই নিজেকে শুধরে নেওয়ার বার্তা নোবেলের
হইচইয়ের মহিষাসুরমর্দিনীতে কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে কী জানালেন রাজনন্দিনী?
রাজনন্দিন𓃲ী পাল প্রথমে একটা সময় ধরেই🧸 নিয়েছিলেন তিনি এই কাজটা করতে পারবেন। ভাবছেন কেন? এই বিষয়ে অভিনেত্রী এবিপি আনন্দকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তাঁর কাছে প্রথমে তাঁর বেশ কিছু নাচের ভিডিয়ো চাওয়া হয়, তখনও তিনি জানতেন না কী কাজের জন্য। পরবর্তীতে তাঁকে সিলেক্ট করে যখন জানানো হয় তখন অন্য প্রজেক্টে ব্যস্ত তিনি। সেই স্মৃতি হাতড়ে অভিনেত্রী বলেন, 'আমি প্রজেক্টটা একটু পিছতে বলেছিলাম। ওরা রাজি হয়নি তখন। ভেবেছিলাম কাজটা বুঝি চলেই গেল হাত থেকে। কিন্তু ২ সপ্তাহ পর ওঁরা আবার জানান যে ওরা প্রজেক্ট পিছোচ্ছে কারণ আমাকেই চাইছিলেন ওরা।'
হইচইয়ের ম๊হিষাসুরমর্দিনী করতে গিয়ে সত্যিই রক্তাক্ত হয়েছেন রাজনন্দিনী? এই বিষয়ে তিনি জানিয়েছেন এক মহিষাসুর ছাড়া সকলের অস্ত্রেই আহত হয়েছেন তিনি। রাজনন্দিনীর কথায়, 'আসলে অস্ত্রগুলো এত ভারী ছিল যে স🐷বারই নড়াচড়া করতে অসুবিধা হচ্ছিল। শ্যুটিং শুরু হওয়ার আগে সবাই আমায় প্রণাম করে শ্যুটিং শুরু করতেন।'
আরও পড়ুন: ফের বাবা হচ্ছেন আরমান! ঘরে আসছে পঞ্꧅চম সন্তান, কোন স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা হলেন ইউট🃏িউবারের?
হইচইয়ের মহিষাসুরমর্দিনী প্রসঙ্গে
এদিন হইচইয়ের তরফে তাঁদের নতুন সিরিজ মহিষাꦿসুরমর্দিনীর ঝলক প্রকাশ্যে আনা হল। সেখানেই রণং দেহী রূপে দেখা মিলল রাজনন্দিনী পালের। দুর্ধর্ষ এক্সপ্রেশন, নাচ এবং যুদ্ধের অঙ্গভঙ্গি দিয়ে যে তিনি প্রথম ঝলকেই বাজিমাত করেছেন বলার অপেক্ষা রাখে না। অন্যদিকে শিব রূপে ধরা দিলেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা রোহন ভট্টাচার্য। আগামী ২ অক্টোবর হইচই প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে মহিষাসুরমর্দিনী। হইচইয়ের এই মহিষাসুরমর্দিনী গল্পে উঠে আসবে দেবীর বিভিন্ন রূপের কথা। যেমন ঘোড়াসুর বধ, মহিষাসুর বধের গল্প থাকবেন তেমন ভাবেই থাকবে সতীর দেহ খণ্ড বিখণ্ড করার গল্প। বাদ যাবে না শিবের তাণ্ডবের কথা। তবে মূল আকর্ষণ দুষ্টের বিনাশ করে মর্তে তিনি কীভাবে শান্তি ফেরান সেই গল্পই।