৩১ মে কলকাতায় শো করতে এসে মারা যান কেকে। আর তার কয়েকঘণ্টা আগেই বলিউডের এই গায়ককে নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট করে💧ছিলেন রূপঙ্কর বাগচি। ‘হু ইজ কেকে’ ভিডিয়ো বানিয়ে পোস্ট করেছিলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ঠিক সেদিনই মারা যান কেকে। ফলে নেটপাড়ার সব রাগটা গিয়ে পড়ে বাংলার এই গায়কের উপরে। শুধু রূপঙ্করকে নয়, গায়কের পরিবারকে নিয়ে ট্রোলিং হয়। মেরে ফেলা থেকে শুরু করে ধর্ষণের হুমকিও দেওয়া হয়। ঘটা করে༒ প্রেস ক্লাবে ক্ষমাও চান রূপঙ্কর বাগচি।
মাঝে কয়েকদিন চুপ ছিলেন এই গায়ক। একটি লাইভ শো-ও করেন। তবে ﷽বৃহস্পতিবার র🐻াতে হঠাৎই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করেন তিনি। নিজের একটা ছবি দিয়ে ক্যাপশনে লেখেন, ‘আমি ফাটলে।।।’
তবে রূপঙ্করের দেওয়া এই ক্যাপশন একেবারেই ভালো লাগেনি নেটপাড়ার। একজন লিখেছেন, ‘শ্রোতাদের গান গেয়ে উত্তেজিত করতে ব্যর্থ হয়ে এখন....... ফাটিয়ে উত্তেজিত করতে হচ্ছে। ছিঃ।’ অপরজ🎃ন লিখলেন, ‘আপনার দশাটা ঠিক এখন বাংলাদেশের নোবেলের মতো, যত চেষ্টাই করুন না কেন আপনি আর আমাদের মনে থাকছেন না স্যার।’ একজন আবার মস্করা করে লিখলেন, ‘পাবলিক যা ফাটিয়েছে…’
দিনক🥂য়েক আগে গায়কের বিরুদ্ধে গান চুরির অভিযোগ উঠেছিল। নিউটাউন থানায় রূপঙ্করের নামে অভিযোগ দায়ের করেন এক মহিলা ইউটিউবার। অভিযোগকারিণী নিজেকে একজন গায়িকা ব🌺লে দাবি করেছিলেন, নাম মনোরমা ঘোষাল।
সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে মনোরমা ঘোষাল বলেন, 'রূপঙ্কর এবং কম্পোজার পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে জেনারেল ডায়েরি করতে এসেছি। ছ'মাস আগে আমার চ্যানেলে গানটা আপলোড করেছিলাম। গ♚ানটির ভিডিয়োও করেছিলাম। কম্পোজার পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায় পারিশ্রমিক নিয়েই আমার গানটি প্রোমোট করেন। আমি ওঁকে এটাও বলেছিলাম যে এটা আমার সম্পূর্ণ নিজের গান। গানটি যাতে সকলের কাছে পৌঁছয় সেজন্য আমি ওঁঁকে প্রমোশন করতে বলেছিলাম। তার জন্য উনি যথাযথ টাকা নিয়েছিলেন।'