চলে গেলেন সাজিদ খান। দীর্ঘদিন ধরে ক্যান𝓰সারের সঙ্গে লড়াই করছিলেন অবশেষে থামল সেই লড়াই। সাজিদ খানকে মেহবুব খানের মাদার ইন্ডিয়া ছবিতে সুনীল দত্তের ছোটবেলার ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে তিনি মায়া, দ্য সিঙ্গিং ফিলিপিনা ছবির মাধ্যম🌱ে খ্যাতি পান।
প্রায় ৭০ বছর বয়স হয়েছিল সাজিদ খানের। বহুদিন ধরেই তিনি ক্যানসারে ভুগছিলেন। অভিনেতার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে তাꦑঁর ছেলে সমীর পিটিআইকে জানান 'বেশ কয়েক বছর ধরে উনি ক্যানসারে ভুগছিলে🌜ন। শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) চলে যান।' তিনি আরও জানান তাঁর বাবা তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে কেরলে থাকতেন।
আরও পড়ুন: বাড়িতেই জমজমাট ক্রিসমাস পার্টি, ক্যাটরিনাকে জড়িয়ে চুমু ভিকির, ন𓂃াচলেন সানি-অঙ্গদের সঙ্গে
আরও পড়ুন: দিন🦂রাত জেগে স্ক্রিপ্ট নিয়ে কাজ করেও শাহরুখ করতে পারেননি মুন্না💎ভাই এমবিবিএস, প্রকাশ্যে আনলেন কারণ
কেরলের আলাপুজ্জা জেলার কায🎉়ামকুলাম শহরের জুমা মসজিদে শায়িত আছেন সাজিদ খান। অস্কারে মনোনীত হওয়া মাদার ইন্ডিয়া ছবিটির পর মেহবুব খানের সন অব ইন্ডিয়া ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন সাজিদ খান। তবে তিনি খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছন মায়া প্রজেক্টের হাত ধরে। সেখানে তিনি একটি পাড়ার ছেলের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন যেখানে তাঁর চরিত্রের নাম ছিল রাজ্জি। এছাড়া তাঁকে জনপ্রিয় আমেরিকান টিভি শো দ্য বিগ ভ্যালিতেও দেখা গিয়েছিল। এছাড়া ইটস হ্যাপেনিং শোয়ের অতিথি বিচারক হয়ে গেছিলে🤪ন একবার।
ফিলিপিনে দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন সাজিদ খান। সেখানকার একাধিক ছবি যেমন দ্য সিঙ্গিং ফিলিপিনা, মাই ফানি গার্ল, ෴দ্য প্রিন্স ইত্যাদি ছবিতে কাজ করেছিলেন।
তাঁর মৃত্যু প্রসঙ্গে তাঁর ছেলে সমীর আরও জানান যে, ' আমার বাবাকে রাজকুমার পিতম্বর রানা এবং সুনীতা পিতম্বর দত্তক নিয়েছিলেন। উনি বেশ কয়েক বছর ধরে সিনে জগতে আর কাজ করছিলেন না। মা✃ঝে মধ্যে কেরলে আসতেন। তারপর এখানেই সেটেল করে যান।'