এবার প্রাক্তন জা সীমা সাজদেহকে নিজের শো ‘মুভিং ইন উইথ মালাইকা’-তে ডেকেছিলেন মালাইকা আরোরা। আর সেখানে𝓰ই তাঁদের দুজনের কথায় উঠে এল মাসকয়েক আগে করণ জোহরের পার্টির বাইরে সীমার মাতাল হয়ে টলমল করার ভিডিয়ো। সীমা জানালেন, অবস্থা এমন হয়েছিল যে দু দিন ছেলের সঙ্গেও ঠিক করে কথা বলতে পারেননি।
সলমনের বড় ভাই আরবাজের বউ ছিলেন মালাইকা। আর ছোট ভাই সোহেলের বউ সীমা। এখন যদিও দুজনেই ডিভোর্সি। সীমার দিকে প্রশ্ন ছুঁড়ে🧸 দেন মালাইকা করণ জোহরের বাড়ির বাইরে মদ্যপ অবস্থায় ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিয়ো নিয়ে, ‘সম্প্রতি তোমার একটা ভিডিয়ো আমি দেখেছি। আমি নিশ্চিত সেই ভিডিয়ো নির্বানও দেখেছে। তোমার বাচ্চারাও দেখেছে। ওরা বোকা নয়, ওরা সব দেখে।’ আর এর উত্তরে সীমা বলেন, ‘নির্বান আমাকে ফোন করেছিল (ভিডিয়োটা দেখার পর)। ভিডিয়ো নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি। কিন্তু ওর প্রশ্ন ছিল, ‘এটা কোন পোশাক?’ আর আমার ছিল, ‘ভিডিয়ো দেখে এটাই তুমি বলতে চাও’? কিন্তু সত্যি বলতে ওই⭕ দু' দিন (ওই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর) আমি নরকে ছিলাম।’
পাপারাৎজিদের সেই ভিডিয়ো সম্পর্কে সীমা বলেন, ‘এমন না আমি কিছু অস্বীকার করছি। সবাই তো এমনটা করে। আমি শুধু ওভাবেই খোলাখুলি সবার সামনে চলে এসেছি।’ মালাইকা কথার পিছনে🎐 জুড়ে দেন, ‘তুমি একটা ভালো সময় কাটাচ্ছিলে। কিন্তু কেউ সেটা ওভাবে দেখবে না। কেন? মেয়েরা কি পারে না বাইরে বেরিয়ে একটা কিংবা দুটো পেগ খেতে। সবাই বলবে ‘কী খারাপ’, ‘কী বাজে চরিত্র’। কেন মেয়েদের সব কিছু নিয়ে বিচার করা 🍨হয় এত!’
এবার জবাবে সীমা বলে🔯ন, ‘আমি বরঞ্চ এসবের জন্য নিজেকে ধন্য মনে করি। কারণ এসব ঘটনা আমাকে মোটা চামড়ার হতে সাহায্য করেছে। একটা সময়ের পর তুমি বোধ করতে থাꦆকো, ‘এসব নামহীন, চেহারাহীন মানুষরা কে কী বলল কিছু যায় আসে না।’ আসলে এখন সবাই বিচারকের আসনে বসতে চায়।’
পেয়ার কিয়া তো ডরনা কেয়া-র সেটে আলাপ হয় সীমা আর সোহেলের ১৯৯৮ সালে। দুজনে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে। সোহেল আর সীমার দুই ছেলে নির্൩বান আর ইয়োহান। চলতি বছরের শুরুতেই ডিভোর্স ফাইল করেন তাঁরা। ভেঙে যায় ২৪ বছরের সম্পর্ক। ডিভ♉োর্স ফাইল করার আগে থেকেই আলাদা থাকা শুরু করেছিলেন তাঁরা।