একটি পাবে শো ছিল শিলাজিৎ মজুমদারের। সেখানেই দর্শকদের মধ্যে থাকা কিছু মানুষ নিজেদের মধ্যে এত জোরে জোরে কথা বলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন যে, শো ছেড়ে নেমে যেতে একপ্রকার বাধ্য হন গায়ক। বিরক্ত শিলাজিতের বলা কিছু কথা সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে নিয়েছেন সংগীতজ্ঞ অভিষ♔েক চক্রবর্তী।
মাইকের সামনে বসে থাকা বিরক্ত শিলাজিৎকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘আরে একটু চুপ করো না তোমারা🎃। পয়সা দিয়েছ তো আমাকে শোনার জন্যই। কিচিরমিচির কিচিরমিচির করছ। আর কিচিরমিচির করলে করো, এরকম করলে আমি নেমে যাচ্ছি। না শুনতে ইচ্ছে হলে, অন্য দিকে চলে🤪 যেতে পারো। পয়সা দিয়েছ বলেই যে শুনতে হবে, এরকম কোনও মানে নেই। লজ্জা করে না তোমাদের, বারবার বাংলা ভাষায় বলছি চুপ করো, শুনছই না কেউ’। দেখা যায় এরপরই বিরক্ত শিলাজিৎ নেমে যান স্টেজ থেকে।
আরও পড়ুন: দাদা-দিদিকে ঘোল খাওয়ালো জি বাংলা সোনার সংসার অ্যাওয়ার্✨ড, কার টিআরপি কত?
আরও পড়ুন: ‘বান্ধবী চলে যাবে…’, খুদেদের সঙ্গে প্রেমিকা♋ নিয়ে আড্ডা দাদাগিরিতে, সৌরভ দিল টিপস
অভিষেক চক্রবর্তী ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘গতকাল ওরকম একটা চমৎকার অনুষ্ঠান ছেড়ে বেরিয়ে যেতে হয় শিলাজিৎ মজুমদারকে। একজন শিল্পী কতটা অপমা💫নিত হলে তাকে এটা করতে হয় আপনারা নিজেরাই ভিডিয়োটায় দেখুন। …ভেন্যু কর্তৃপক্ষ সঙ্গেসঙ্গে হস্তক্ষেপ করে কিছু মানুষকে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়ায় শিল্পীকে ফিরিয়ে আনতে রাজি করা যায়। বাকি অনুষ্ঠানে লোকটা যে꧒ন দ্বিগুণ উদ্যমে ফিরে এলো। একমুখ হাসি, যেনো কিছুই হয়নি।’
আরও পড়ুন: একবারও হাসপাতালে আসেনি মেয়ে, বাড়ি ফিরলেন ‘ব🅠্রজবালা’ বাসন্তীদেবী! কবে ফিরছেন গীতা এলএলবি-র সেটে
আরও পড়ুন: ব🧜াবাকে হারিয়ে পেয়েছিলেন ‘দেবতা’, সেই কাছের মানুষই ছেড়ে গে🐲ল সুদীপাকে
শিলাজিৎ নিজেও মুখ খুলেছেন গোটা ঘটনা নিয়ে। জানালেন, নিজের স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা নৌকার একটি শো করতে পাবে গিয়েছিলেন। এই ধরনের শো সাধারণত নেন না। কিন্তু নৌকা-র ফান্ডিংয়ের জন্যই গিয়েছিলেন সেদিন। অডিটোরিয়ামের পিছনের কিছু লোক অনবরত কথা বলছিলেন। গান গাইতে রীতিমতো সমস্যাই হচ্ছিল তাঁর। এক সংবাদমাধ্যমকে শিলাজিৎ জানান, ‘ঝড়-জল-বৃষ্টি যাই থাক, ৭৫০ টাকা করে টিকিট কেটে সকলে গিয়েছে শো দেখতে। আমাকে শো-টা করতেই হত। তাই একটু বকা দেওয়া আর কী! এমন ঘটনা ঘটার পর ওরা নিজেরাও বুঝতে পেরেছে আজ একটু হাওয়া খারাপ। তারপর অবশ্য খুব ভালোভাবে অনুষ্ঠান করেছি। একজন শিল্পীর খুব অসুবিধে হয় এরকম করলে। আ⛦মি রাগী, তবে এরকম রাগী তো নই (হাসি)।’