সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় বাঙালি কেন, ভারত এমনকি গোটা বিশ্বের কাছেই দাদা বলে পরিচিত তাঁর খেলা, তাঁর ক্যারিশমা বারবার মুগ্ধ করেছে। তাঁর নꦆেওয়া একাধিক সিদ্ধান্ত যে আখেরে ভারতীয় ক্রিকেট টিমকে উন্নতির পথে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে সেটাও বারবার প্রমাণিত হয়েছে। তবে জানেন কি তাঁর মতো একজন মানুষও রীতিমত নার্ভাসনেসে ভোগেন! হ্যাঁ, তেমনটাই তিনি এদিন দাদাগিরির মঞ্চে জানালেন।
দাদাগিরির মঞ্চে সৌরভের দাদাগিরি
শনিবার, ৯ ডিসেম্বর দাদাগির♉ি খেলতে এসেছিলেন জি বাংলার একাধিক ধারাবাহিকের অভিনেতা, অভিনেত্রীরা। সেখানেই মিলি ধারাবাহিকের মিলি ওরফে খেয়ালি মণ্ডল সৌরভকে জিজ্ঞেস করেন যে তাঁরা যেমন জীবনে অনেক সময় নার্ভাসনেসে ভোগেন তেমনটা কী সৌরভের হয়? খেলা ছাড়ার পরও তাঁর কী মনে হয়? উত্তরে এদিন সৌরভ তাঁকে বলেন, 'হ্যাঁ, আমি নার্ভাস হয়ে পড়ি। এটা জীবনের একটা অংশ। এই ইঁদুর দৌড়ে সামিল না হলে, নিজেকে প্রমাণ করতে না পারলে তুমি শেষ। খেলা ছেড়ে দেওয়ার পরও মাঝে মধ্যে ভাবতাম যদি রান না করতে পারতাম, যদি রান না হতো তাহলে কীভাবে কী হবে?'
এদিন দাদাগিরির মঞ্চে লাগান ছবির স্টাইলে ক্রিকেট খেলতে দেখা যায় সৌরভ এবং তাঁর অতিথিদের। ভীষণ স্লো বল কর𝓡া হলে সৌরভ তাঁর উত্তরে বলেন, 'এত আস্তে বলে পেলে আমি আরও দশ হাজার রান করতে পারতাম।' এদিন তিনি তাঁর স্পেশাল স্টাইলে স্টেপ আউট করে কীভাবে ছক্কা মারতে হয় সেটাও দেখান।
এদি꧋ন দাদার সঙ্গে খেলতে কার কাছে কই মনের কথা ধারাবাহিকের শিল্পীরা এসেꦏছিলেন। বাদ যাননি মিলি, মন দিতে চাই এর অভিনেতা অভিনেত্রীরাও।
দাদাগিরি প্রসঙ্গে
দাদাগিরি ১০ সম্প্রচারিত হয় জি বাংলার পর্দায়। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় সঞ্চালিত এই শো প্রতি শনি এবং র🅠🦹বিবার রাত সাড়ে ৯টা থেকে দেখা যায়।