শ্💝রীময়ী দিয়ে দর্শকমনে জায়গা করে নিয়েছিলেন উষসী চক্রবর্তী। তাই তো ধারাবাহিক শেষ হলে💮ও, জুন আন্টিকে নিয়ে চর্চা এখনও শেষ হয় না। সোশ্যাল মিডিয়াতে কোনও পোস্ট দিলেই তাতে পড়ে হাজার হাজার লাইক আর কমেন্ট। অনেকের মুখে থাকে একটা প্রশ্ন, কবে ছোট পর্দায় ফের দেখা যাবে উষসীকে?
খুব জলদিই অনুরাগীদের সেই আবদা🎃র মিটতে চলেছে। আসছেন তিনি ধারাবাহিকে। এবারও কিন্তু গ্ল্যাম লুকেই আসবেন জুন আন্টি। কালার্স বাংলার বহুল চর্চিত ধারাবাহিক টুম্পা অটোওয়ালিতে দেখা যাবে তাঁকে।
জুনের সাজ, জুনের স্টাইল, জুনের কথা বলার ধরণ সবই নকল হয়েছইল শ্রীময়ী চলাকালীন। জুন আন্টি ছাড়া শ্রীময়ী যেন ভাবাই যায় না। এখনও সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধি𓂃ক মিম চোখে পড়ে জুন-কে ঘিরেই। তা কেন এতদিন সময় নিলেন ফিরতে?
উষসী সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘এജকটানা ক🐈াজ করে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। শ্রীময়ীর পর অনেক প্রস্তাবই পেয়েছি। সবই ফিরিয়ে দেই। একটু বিরতি চেয়েছিলাম। এই চরিত্রটা শুনে বেশ আগ্রহী হলাম বলে কাজ শুরু করেছি।’
জানা যাচ্ছে, উষসীর চরিত্রের নাম অস্মিতা। অরিঞ্জয় ও অশোকের বোন সে। পরিবারের অমতে বয়সে অনেক বড় একজনকে বিয়ে করায় বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। বহু বছর পর আবার সে ফিরেছে। উদ্দেশ্য অসম্মানের বদলা নেওয়া। বলা বাহুল্য চরিত্র🐲টা নেগেটিভ। তবে ধারাবাহিকে তরকা দেবে ষোল আনা।
আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রায়ই যোগায়নের ভিডিয়ো পোস্ট করেন তিনি। যা নিয়ে মাঝে ট্রোলও হতে হয়েছিল তাঁকে। লাগাতার কটাক্ষের মুখে পড়ছিলেন উষসী, আসছিল কুপ্রস্তাব। যাতে ছিল যৌন ইঙ্গিত। এরপর ট্রোলারদের মুখ বন্ধ করতে কালো স্পোর্টস ব্রা আর ছাই রঙা ধোতি প্যান্ট পরে ‘কর্ণপীড়াসন’-এর ছবি পোস্ট করেছিলেন। আর ক্যাপশনে লিখেছিলেন, ‘যোগাসন দেখে মানসিক এবং শাꦅরীরিকভাবে অসুস্থ অনেক পুরুষের মধ্যে যৌন ফ্যান্টাসি ফুলেফেঁপে উঠেছে। হয়তো সেইসব ভদ্রলোকদের যৌন খিদেটা বড্ড বেশি বা তাঁরা এমন পরিবেশে বড় হয়েছে যেখানে মেয়েদের অন্যের সামনে গালিগালাজ করাটা খুব সাধারণ ব্যাপার। অথবা তাঁদের আশেপাশের মেয়েদের সম্মান করার তাগিদটুকুও শেখানো হয় না। আমার তাঁদের প্রতি সমবেদনা রয়েছে, আর তাঁদের জীবনে থাকা মহিলাদের প্রতিও। আমার ফেক্সিবেল বডি দেখে যদি কোনও পুরুষের যৌনাকাঙ্খা জাগে তাতে আমার আপত্তি নেই। কিন্তু যেভাবে সেটা তাঁরা জাহির করে নিয়েছেন তাতে প্রমাণ হয় তাঁদের না আছে শিক্ষা, না আছে কোনও ক্লাস। পাবলিক ফোরামে কোনটুকু লেখা যায় সেই জ্ঞানটাও নেই।’