দেশমাতৃকার স্বাধীনতার লক্ষ্যে কোনও ঝুঁকি নিতে এক মুহূর্ত ভাবেননি তিনি। লেখাপড়ায় ছিলেন অসাধারণ মেধাবী। কিন্তু সফল, নিশ্চিত ভবিষ্যতের হাতছানি এড়িয়েই ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামে৷ তিনি আর কেউ নন, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু। এখনও নেতাজির অন্তর্ধান রহস্য তাড়া করে ভারꦫতবাসীকে। বাঙালির মনের মণিকোঠায় তিনি থেকে যাবেন সারা জ🃏ীবন।
তবে সেই নেতাজির ‘অসম্মান’-ই বুকে এসে বিঁধল নেটপাড়ার। অভিনেতা সাহেব ভট্টাচার্য দুটি ছবির একটি কোলাজ শেয়ার করে নিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। যার মধ্যে একটি তৃণমূল দল ও অন্যটি বিজেপি-র পক্ষ থ💧েকে নেতাজির জন্মবার্ষিকীতে পতাকা উত্তোলনের ছবি। তবে যা চোখে𒆙 আটকাল তা হল বড় বড় দুটি ফেস্টুন রাখা মোদী আর মমতার। আর সেগুলোর পায়ের কাছে ছবি রাখা নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোসের। সেই কোলাজে লেখা রয়েছে, ‘আজ বুঝলাম সুভাষ কেন ঘরে ফেরেনি’।
সাহেব তাঁর এই পোস্টের কমেন্ট সেকশনে লিখলেন, ‘এখন আর অবাক হই ౠনা। দᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚল নয়, দলের ক্যাডাররা কতটা কান্ড জ্ঞানহীন ভাবুন।’
সাবেহকে পূর্ণ সমর্থন করেছে নেটপাড়া। একজন কমে✅ন্টে লিখলেন, ‘তাও আমরা ভোট দিতে যাব সকাল সকাল। এদেরকে নেতা বানানোর জন্য।’ আরেকজন লিখলেন, ‘প্রকৃত শিক্ষার বড়ই অভাব। আর কিছু বলার নেই।’ তৃতীয়জনের মন্তব্য, ‘যে নেতাজি ব্রিটিশদের রক্তচক্ষুকে পরোয়া করেননি, যে নেতাজি তাদের বিরুদ্ধে আপসহীন সংগ্রামের নেতৃত্বে ছিলেন, এরা ওনাকে নিজের দলনেতা/নেত্রীর পদতলে রাখতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করলো না!! এটা এই দেশের দুর্ভাগ্য।’ চতুর্থজনের মন্তব্য, ‘দুটো পার্টিতেই মূর্খ ভর্তি, কার সন্মান কোথায় তারা নিজেরাই জানেনা𓆉। কিন্তু দুটো পার্টিই আবার চোরে ভর্তি।’
সাহেবকে কাজের সূত্রে এখন দেখা যাচ্ছে ‘কথা’ ধারাবাহিকে। বহুদিন পর তিনি ফিরেছেন ছোট পর্দায়। সেই প্রসঙ্গে হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, ‘’দেখুন, এখন তো ছোট পর্দা ♐বা বড় পর্দা বলে আলাদা করে তো কিছু হয় না। সব মাধ্যমেই ফ্লুইডিটি বেড়েছে। সবাই সব মাধ্যমে কাজ করছেন। বলিউডের নামী দামী অভিনেতারা পর্যন্ত ওটিটিতে কাজ করছেন। এখানেও তাই♒। ফলে এই সময়টা অভিনেতাদের জন্য একটা সের সময় যাচ্ছে যে বলা যায়। তাই আমার মনে হয়েছে এটাই সঠিক সময় বড় অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছে যাওয়ার জন্য। স্টার জলসায় সম্প্রচারিত হচ্ছে কথা।