মাঝেমাঝেই সিইএসসি-র বিলের অঙ্ক দেখায় মাথায় হাত পড়ে আমজনতার। বিশেষ করে গরম কালে, বা পুজোর মাসে। যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কম লেখালিখি হয় না। তবে এবার ফেসবুকে পোস্ট꧂ করলেন টলিপাড়ার এক চেনাܫমুখ, তিনি হলেন রূপালি রাই ভট্টাচার্য। যাকে বর্তমানে দেখা যাচ্ছে আনন্দী ধারাবাহিকে।
তিনি ফেসবুকে লেখেন, ‘𒁏গত মাসে সারাদিন আমি বাড়ি থাকিনি। হয় শুটিংয়ে ছিলাম নয়তো প্রতিবাদ মিছিলে। তাই ইলেকট্রিকবিলে ১৮০ ইউনিট রিডিং। এটা স্বাভাবিক। কিন্তু এই ইউনিটের জন্য বিলে টাকার পরিমাণ এসেছে ১২৫০ টাকা। এটা কি স্বাভাবিক? নাকি CESC এতটাই দাম বাড়িয়েছে? কোনো ধারণা আছে?’
তাতে এক নেটিজেন জবাব দিলেন, ‘সিইএসসি পার ইউনিট রেট অনেক বাড়িয়েছে’। তাতে রূপালি মন্তব্য করলেন, ‘হ্যাঁ,🐟 সেটাই মনে হচ্ছে। সিইএসসি তোলা তুলে দেবে ওনাকে, তাই জনগণের থেকে টাকা তুলছে। আর পাবলিক ১০০০ টা🥃কার বাংলা খাবার লোভে, ওনাকে ভোট দিচ্ছে বারবার। বাংলা নিজের সর্বনাশ চায়।’
আরেকজন লিখলেন, ‘ওদের অ্যাপে গ♓িয়ে অভিযোগ করুন। ওরা জবাব দেবে।☂’ তৃতীয়জন লেখেন, ‘ইউনিট প্রতি ৭ টাকা। আমরা দামি বিদ্যুৎ ব্যবহার করি।’
আরও পড়ুন: গ𒆙ান গাওয়ার শেষে আচমকা মৃত্যু, প্রয়াত গায়ক🥀কে নতুন সাজে ফিরিয়ে আনল গুগল ডুডল
আরজি কর আবহে শাসকের বিরুদ্ধে গলা তুলেছেন রূপালী। নবান্নে সোমবারে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠকের পর তাঁকে লিখতে দেখা গিয়েছিল, ‘যার নামে অভিযোগ ত𒁏াকে অভিযুক্ত বলা যাবে না! বেশ তাকে তাহলে শাসকের লোক বলা হোক।’
আর এই কারণে তাঁকে থ্রেটও দেওয়া হয়েছে। তিনি যা নিয়ে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, কোনও রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে নয়, ব্যক্তিগত অনুভূতি থেকেই এই ঘটনার প্রতিবাদ করেছেন তিনি। নির্যাতিতা চিকিৎসক তরুণীর মতো তিনিও একজন মেয়ে। বর্তমানে রাজ্যের যা পরিস্থিতি, তাতে যেকোনও মহিলার সঙ্গেই এই অঘটন ঘটতে পারে। আর সেই জায়গা থেকেই তিনি প্রতিবাদ করেছেন। আর তাতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় কদর্য ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে তাঁকে। এমনকি তাঁর চরিত্র নিয়েও প্রশ্ন তোলা হচ্ছে বলে অভিযোগ রূপার। অভিনেত্রীর কথায়, তাঁকে আক্রমণ করে যে সব ভাষা প্রয়োগ করা হচ্ছে, সেগুলি এতটাই নিম্ন রুচির তা তিনি মুখেও আনত☂ে পারবেন না।
এমনকী তাঁর অভিযোগ ছি𒐪ল, কলকাতা পুলিশের সাইবার শাখায় ইমেলও করেছিলেন তা নিয়ে। তবে তাতে কোনো উত্তর আসেনি।