ছোটপর্দা থেকে দূরেই রয়েছেন ‘জুন আ🍌ন্টি’ উষসী চক্রবর্তী। তবে নেটপাড়ায় তিনি বেশ সক্রিয়। সঙ্গে তাঁকে নিযে কটাক্ষ করা ট্রোলারদের ক্লাস নিতেও ভোলেন না। দিনকয়𝓡েক আগে তাঁর শরীর নিয়ে খারাপ মন্তব্য করা নিন্দুকদের কড়া জবাব দিয়েছিলেন বিশেষ যোগা পোজের ছবি দিয়ে।
রবিবার উষসীকে পাওয়া 🧸গেল এক♉টু উদাস মেজাজে। নিজের তিনটি ছবি শেয়ার করে লিখলেন, ‘সফল হতে গিয়েও তবু বিষন্নতার মতো…’ দেখা যাচ্ছে ডাইনিং টেবিলের চেয়ারে বসে আছেন। আঙুলের ফাঁকে ধরা আছে জ্বলন্ত সিগারেট। চুল একটু আলুথালু। চোখে উদাস দৃষ্টি। সঙ্গে চশমা। পরে আছেন ছোট্ট কালো একটি পোশাক। ছবি কার্টেসিতে ট্যাগ করেছেন বান্ধবী ও যোগা প্রশিক্ষক রাইকথাকে।
অভিনেত্রীর এই ছবি যেন সকাল সকালই ঝড় তুলে দেয় সামাজিক মাধ্যমে। এক ব্যক্তি কমেন্টে লেখেন, ‘এমনিতেই কলক🥃াতায় খুব গরম। তুমি আর তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রিতে পাঠিও না। না ম༒ানে আমি কোনও অভিযোগ করছি না।’ আরেকজন লিখলেন, ‘যোগাসনের পর সুখটান। দিব্যি ব্যাপার।’ তৃতীয়জনের কমেন্ট, ‘জুন আন্টি পুরো অন্য মেজাজে যে..!!!’
সপ্তাহখানেক আগে, তাঁর যোগাসনের ফোটোতে কটাক্ষ করতে আসা কিছু মানুষের তুলোধনা করতে সামাজিক মাধ্যমে কালো স্পোর্টস ব্রা আর ছাই রঙা ধোতি প্যান্ট পরে ‘কর্ণপীড়াসন’-এর ছবি পোস্ট করেছিলেন 🍒জুন আন্টি। আর তার সঙ্গে লিখেছিলেন, ‘আমার কর্ণপীড় যোগাসন দেখে মানসিক এবং শারীরিকভাবে অসুস্থ অনেক পুরুষের মধ্যে যৌন ফ্যান্টাসি ফুলেফেঁপে উঠেছে। হয়তো সেইসব ভদ্রলোকদের যৌন খিদেটা বড্ড বেশি বা তাঁরা এমন পরিবেশে বড় হয়েছে যেখানে মেয়েদের অন্যের সামনে গালিগালাজ করাটা খুব সাধারণ ব্যাপার। অথবা তাঁদের আশেপাশের মেয়েদের সম্মান করার তাগিদটুকুও শেখানো হয় না। আমার তাঁদের প্রতি সমবেদনা রয়েছে, আর তাঁদের জীবনে থাকা মহিলাদের প্রতিও। আমার ফেক্সিবেল বডি দেখে যদি কোনও পুরুষের যৌনাকাঙ্খা জাগে তাতে আমার আপত্তি নেই। কিন্তু যেভাবে সেটা তাঁরা জাহির করে নিয়🃏েছেন তাতে প্রমাণ হয় তাঁদের না আছে শিক্ষা, না আছে কোনও ক্লাস। পাবলিক ফোরামে কোনটুকু লেখা যায় সেই জ্ঞানটাও নেই। আসলে দুর্ভাগ্যবশত তাঁরা ভালোভাবেই জানে, ভুঁড়িওয়ালা-আনফিট শরীর নিয়ে নিজেদের মনের ইচ্ছা আর ফ্যান্টাসি কোনওদিনই পূরণ করতে পারবে না।’
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক )