গত দুই বছর ধরে স্বাস্থ্য ভালো যাচ্ছিল না পরিচালক-প্রযোজক ডেভিড ধাওয়ানের। মূলত ভুগছিলেন ডায়াবেটিসের সমস্যায়। তবে এখন অনেকটাই ভালো আছেন। নিজের ভালোমন্দের খেয়াল রাখছেন। সঙ্গে স্ত্রী মিসেস꧑ লালি ধাওয়ান এবং ছেলে বরুণ এবং রোহিতও ডেভিডের স্বাস্থ্যে কড়া নজর রেখেছ🐠েন।
ETimes-এর একটি প্রতিবেদন অনুসারে গত সপ্তাহে অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি করা হয়েছে ডেভিডের। ম൩ুম্বইয়ের এইচএন রিলায়েন্স হাসপাতালে (চার্নি রোডে) হার্টের অপারেশন হয়। খবর অনুসারে হার্টে একটি স্টেন্ট বসানো হয়েছে।
গত কয়েকদিনে বলিউডের অন্দরে একাধিক অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টির খবর মিলেছে। মাস খানেক আগেই সিনেমার সেটে হার্ট অ্যাটাক হয় সুস্মিতার। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে গেলে করা হয় অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি। এরপর শিল্পা শেট্টি🃏র মা সুনন্দা শেট্টিরও অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টির খবর মেলে। সুস্মিতা ও সুনন্দার হার্টের অপারেশন হয়েছিল নানাবতী হাসপাতালে ডাঃ রাজীব ভাগবতের হাতে।
‘মিসেস লালি ধাওয়ান, বরুণ এবং রোহিত যখন তাঁর হার্টের সমস্যা শুরু হয়েছিল তখন থেকেই খুব চিন্তিত ছিলেন। কিন্তু এখন সবকিছু ঠিক আছে।’, জানিয়েছে এক সূত্র। ডাক্তারদের সব পরামর্শ মেনে চলছেন ডেভিড নি💫জেও। ফলত ধীরে ধীরে সেরেও উঠছেন।
নব্বইয়ের দশকে বলিউডে কমেডি ছবি তৈরির ক্ষেত্রে ডেভিড ধাওয়ানের জুড়ি মেলা ভার ছিল। গোবিন্দার সঙ্গে জুটি বেঁধে ‘রাজা বাবু’, ‘কুলি নম্বর ১’, ‘সাজান চলে শ্বশুরাল’, ‘হিরো নম্বর ১’, ‘আন্টি নম্বর ১', ‘হাসিনা মান যায়েগি’, ‘কিঁউ কি মেয় ঝুট নেহি বোলতা’র মতো হিট ছবি উপহার দিয়েছেন ডেভিড ধাওয়ান। সলমᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚনের সঙ্গেও তাঁর জুটি ছিল সুপারহিট। ‘বিবি নম্বর ১’, ‘জুড়ুয়া’র মতো ব্লকবাস্টার ছবির নেপথ্যে ছিল এই জুটি। ২০০৭ সালে গোবিন্দা ও সলমনকে নিয়ে ‘পার্টনার’ ছবি তৈরি করেন ডেভিড।
বাবার পরিচালনায় কাজ করে ফেলেছেন বরুণ নিজেও। ‘হিরো’, ‘জুড়ুয়া ২’ এবং ‘কুলি নম্বর ১’-এ দর্শক দেখেছে বাবা-ছেলের𒁃 কাজ।&n♉bsp;
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক )