বাবা-মায়ের কারণে বহু স্টারকিডেরই জীবনে কোনও গোপনীয়তা থাকে না। সব সময়েই তাঁদের সামনে তাক করা থাকে ক্যামেরা। আর এর থেকে ব্যতিক্রম নয় করিনা-সইফের দুই ছেলেও। বড় ছেলে তৈমুরের জন্ম থেকেই বিরাট প্রচারের আলো পড়েছিল তার উপরে। ছোট ছেলে জাহাঙ্গিরের ক্ষ🐷েত্রে সেটি অতটা হয়নি। তার কারণ জাহাঙ্গিরের জন্ম হয়েছে ২০২১ সালে🗹র ফেব্রুয়ারি মাসে। সেই সময়ে করোনা বেশ দাপট দেখাচ্ছে। আর সেটির কারণেই প্রচারের আলো থেকে কিছু সরে গিয়েই বড় হচ্ছিল জাহাঙ্গির।
কিন্তু বর্তমান করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে। মুম্বইয়র চলচ্চিত্র দুনিয়া আবার স্বাভাবিক ছন্দে ফিরেছে। আর তার সঙ্গে ফিরেছে পুরনো ফ্ল্যাশ লাইটের ঝলকানি এবং আলোকচꦡিত্রীদের সেই দৌড়ঝাঁপ। ফলে সেলব্রিটিদের জীবনের সব কিছু প্রচারের আলোয় আবার﷽ আসতে শুরু করেছে।
এহেন পরিস্থিতিতে বেশ কয়েক বারই ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সইফ-করিনার কনিষ্ঠ সন্তান। কিন্তু যত বারই তাকে ক্যামেরায় ধরা গিয়েছে, তত বা💧রই দেখা গিয়েছে, তার মুখ গোমড়া। কেন জাহাঙ্গিরের এই হাল? কী বলছেন করিনা কাপুর খান?
হালে করꦯিনা জানিয়েছেন, তিনি ছোট থেকেই তৈম𝓡ুরকে শিখিয়েছিলেন, তিনি এবং সইফ দু’জনেই কাজ করতে বাধ্য। সেই কারণে সে যে তার বাবা-মাকে সব সময়ে পাশে পাবে, এমন কোনও নিশ্চয়তা নেই। তৈমুরের যখন ৭ মাস বয়স, তখনই শ্যুটিংয়ে ফিরেছিলেন করিনা। সেই কারণে তৈমুরও এখন বিষয়টির সঙ্গে রপ্ত হয়ে গিয়েছে। ঠিক সেই জিনিসটিই এখন জাহাঙ্গিরকেও বোঝাতে হবে বলে মনে করেন তিনি।
কিন্তু সেই কারণেই কি জাহাঙ্গিরের মুখ গোমড়া থাকে? বাবা-মায়ের সঙ্গের অভাবে? না, মোটেও তা নয়। করিনা এর উত্তরও দিয়েছেন। মজা করে বলেছেন, জাহাঙ্গিরের ‘বিরক্ত’র কারণ একটাই— সব সময়ে এত ক্যামেরা কেন? সারা ক্ষণ এত ক্যামেরার শাটারের আওয়াজ আর আলোর ঝলকানির কারণেই সে গোমড়া মুখ করে থাকে। এমনই মত 🐻তার মায়ের।