এই পথ যদি না শেষ হয়-এর সুপারহিট জুট𒐪ি ফের একসঙ্গে ছোটপর্দায়। জি বাংলার পর্দাতেই একসঙ্গে দেখা যাবে উর্মি আর সাত্যকিকে। এবার নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তরের নতুন প্রযোজনা সংস্থার ‘আনন্দী’র মুখ অন্বেষা হাজরা এবং ঋত্বিক মুখ✱োপাধ্যায়।
গত মাসের মাঝামাঝি সময়ে সামনে এসেছিল এই সিরিয়ালের প্রোমো। তারপর থেকেই অধীর আগ্রহে চলেছে অপেক্ষা। কবে থেকে অন এয়ার যাবে এই মেগা? কোন স্লটেই বা দেখা যাবে অন্বেষা-ঋত🧸্বিককে? অবশেষে উত্তর মিলল। রবিবার রাতে জি ব��াংলার তরফে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হল আনন্দীর স্লট। এবং হিসাবে মিলিয়ে সন্ধ্য়া ৬.৩০টার স্লটে আসছে এই মেগা।
গত বৃহস্পতিবার হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাই প্রথম জানিয়েছিল বন্ধ হচ্ছে জি বাংলার ‘কে প্রথম কাছে এসেছি’। এবার সেই খবরে সিলমোহর পড়ল। আগা🔥মী ২৩শে সেপ্টেম্বর থেকে প্রতিদিন সনꦍ্ধ্যা ৬.৩০টায় দেখা যাবে এই মেগা সিরিয়াল।
স্বভাবতই চ্যানেলের এই সিদ্ধান্তে চটেছে 🌟মধুবনী-ঋকদেব ভক্তরা। চার মাস পূর্ণ করার আগেই বন্ধ হবে কে প🙈্রথম কাছে এসেছি। সূত্রের খবর, টিআরপি তালিকায় গীতা এলএলবি-র সঙ্গে এঁটে উঠতে না-পারার জেরেই এই কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে চ্যানেল।
এই মুহূর্তে বেঙ্গল টপার গীতা। তাই শুরুতেই কঠিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হবে আনন্দীও। আগামী ১০ই সেপ্টেম্বর শেষদিনের শ্যুটিং সারবেন মোহনা-সায়নরা। আনন্দী আগমনে প্রিয় জুটির বিদায় ঘণ্টা বাজায় ক্ষুব্ধ ‘কে প্রথম কাছে এসেছি’ ফ্যানেরা সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন। শাপশাপান্ত করতেও ছাড়ছেন না। অনেকে আবার পুরᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚোনো জুটিকে একসঙ্গে দেখতে এক্সাইটেড।
আনন্💮দীর সঙ্গে নতুন শুরু করছেন নীলাঞ্জনা সেনগুপ্ত। যিশু উজ্জ্বল প্রোডাকশন হাউস থেকে বেরিয়ে এসেছেন নীলাঞ্জনা। ডিভোর্সচর্চার মাঝেই দুই মেয়ের নামে ‘নিনি চিনিস মাম্মাস প্রোডাকশন হাউজ’ খুলেছেন। সেই ব্যানারেই তৈরি আনন্দী।
এই নতুন মেগার ঝলকে দেখা যাচ্ছে ঋত্বিক পেশায় একজন ডাক্তার। কিন্তু তিনি কোন൲ও ভাবেই তাঁর ঠাম্মিকে জরুরি ইনজেকশন দিতে পারছেন না। এদিকে এই ইনজেকশন দেওয়া জরুরি তাঁকে স🎶ুস্থ করার জন্য। তাই ঋত্বিক ঠিক করে সে নিজে না পারলেও এই কাজের জন্য নার্স রাখবে, যে তাঁকে দেখাশোনা করবে। ওদিকে ঠাম্মি বলে তাঁর নার্স চাই না। চাই নাতবউ তাতেই নাকি তিনি ভালো হয়ে যাবেন।
নার্সিং স্কুলে কেউ এই বাড়িমুখো হয় না। তবে আনন্দী ঘোষ অর্থাৎ অন্বেষা রাজি হয়। জানায় তাঁর এই টাকাটা জরুরি। এবং সেই বাড়িতে গিয়ে কাজটা সত্যিই খেলার ছলে করেও ফেলে। আর তাতেই মুগ্ধ হয় ঋত্বিক। যদিও অন্বেষা যখন জানায় যে সে ভালোবেসে সব কাজ করে, তখন ঋত্বিক জানায় যে ভালোবেসে সব হয় না। উত্তরে নায়িকা জানায় ভালো থাকা যায় অনন্ত। দুই ভিন্ন মানসকিতার মানুষ কীভাবে দূর🥂ত্ব মিটিয়ে এক হবে সেই গল্পই উঠে আসবে আনন্দীতে।