কিছু মাস আগে, ১৪ এপ্রিল সল✤মন খানের বাড়ির সামনে দুই ব্যক্তি এসে গুলি চালিয়ে যান। তারপর থেকে ধীরে ধীরে নতুন করে প্রকাশ্যে আসতে থাকে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সলমন হত্যার ব্লু প্রিন্টের কথা। এবার মুম্বই পুলিশের তরফে একটি নতুন চার্জশিট পেশ করা হল ৫ জন অভিযুক্তের নামে যাঁরা সলমন খানকে হত্যার প্ল্যান করেছিলেন। সেখান থেকেই প্রকাশ্যে এল হাড়হিম হওয়া আরও নানা তথ্য।
আরও পড়ুন: চোখে আলো পড়লে সমস্যা! তবুও সব বাঁধা সরিয়ে সারেগাম♐াপায় জায়গা পাকা করলেন দিবাকর
কী জানা গেল মুম্বই পুলিশের চার্জশিট থেকে?
নবি মুম্বইয়ের পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে অভ🍌িযুক্তরা সকলেই বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সঙ্গে যুক্ত। তাঁদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এবং অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ দায়ের করা হয়ে🌟ছে।
এই চার্জশিটে জানানো হয়েছে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের তরফে একটি ২৫ লাখ টাকার কন্ট্রাক্ট দেওয়া হয়েছিল অভিযুক্তদের যাতে তাঁরা সলমন খানকে হত্যা করেন। ২০২৩ সালের অগস্ট থেকে ২০২৪ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত এই ষড়যন্ত্রের ছক কষা হয়েছে। পুলিশি তদন্তে উঠে এসেছে যে পাকিস্তান থেকে এই গ্যাং বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র আনিয়েছে এবং আরও আনানোর প্ল্যান করেছিল যার মধ্যে ছিল একে ৪৭, একে ৯২, এম ১৬ রাইফেল, তুরস্কের বিখ্যাত জিগানা পিস্তল, ইত্যাদি। এই জিগানা পিস্তল দিয়েই ২০২২ সালের ২৯ মে পঞ্জাবি গা💮য়ক সিধু মুজওয়ালাকে হত্যা করা হয়েছিল।
গোটা ষড়যন্ত্র যে কেবল অস্ত্র আনানো নিয়ে হয়েছিল সেটাই নয়, রীতিমত🔥 নজরদারি চালানো হয়েছিলܫ অভিনেতার উপর। প্রায় ৬০ থেকে ৭০ জনকে নিয়োগ করা হয়েছিল যাতে তাঁরা সকলে সলমন খানের চলাফেরার উপর নজর রাখতে পারেন। ভাইজানের মুম্বইয়ের পানভেলের ফার্মহাউজ থেকে শুরু করে গুরুগ্রামের ফিল্ম সিটি, বা তিনি যেখানে যেখানে নিয়মিত শ্যুটিংয়ে যেতেন সেসব জায়গায় তাঁকে অনুসরণ করত বিষ্ণোই গ্যাংয়ের লোকজন।
এছাড়া এই চার্জশিটে জানানো হয়েছে সলমনকে মারার জন্য ১৮ বছরের নিচের কিশোরদের নিয়োগ করা হয়েছিল। তারা অপেক্ষা করছিল কবে তারা গোল্ডি ব্রার বা আনমꦓোল বিষ্ণোইয়ের থেকে হত্যা করার হুকুম পাবে তার।