ক্যানসারকে প্রতিরোধ করার পরেও আবার অসুস্থ অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা শর্মা। আকস্মিক ব্রেন স্ট্রোকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয় তাঁকে। মঙ্গলব🐎ার রাতে হাওড়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় বলে জানা গিয়েছে। চিকিৎসকদের মতে ঐন্দ্রিলার অবস্থা স্থিতিশীল নয়। তিনি কোমায় চলে গিয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে।
এর আগেও একাধিকবার সোশ্যাল মিডিয়া মারফত অভিনেত্রীর ক্যানসার জয়ের কাহিনি শুনেছেন সকলে। অভিনেত্রীর পাশাপাশি তাঁর সঙ্গীর লড়াইয়ের কাহিনি বারবার আলোচিত হয়েছে বিবিধ ক্ষেত্রে। তবে এবার এই ঘটনায় চꦡিন্তার ভাঁজ দেখা দিয়েছে শিল্পী মহ⛎লে।
এবার কী হয়েছে অভিনেত্রীর?
যত দূর জানা গিয়েছে, তিনি ব্রেন স্ট্রোকে বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণে আক্রান্ত হয়েছেন। বিশেষজ্ঞদের মতো স্ট্রোকের বৈশিষ্ট্যই হল, এটি আকস্মিকভাব♋ে, আচমকা আঘাত করে। মস্তিষ্কের রক্তনালী ছিঁড়ে রক্তক্ষরণ হলে কিংবা রক্তনালী বন্ধ হয়ে গেলে এই স্ট্রোক হয়, এমনটাই বিশেজ্ঞদের মত।
এই ধরনের স্ট্রোক বোঝার জন্য ‘এফএএসটি’-র মতো 🦹পদ্ধতিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কী এই ‘এফএএসটি’ পদ্ধতি:
- ‘এফ’ অথবা ফেসিয়াল ড্রপিং। স্ট্রোক হলে সাধারণত মুখের একাংশ ঝুলে যায়। যার ফলে কথাবার্তাতেও একপ্রকার জড়তা লক্ষ্য করা যায়।
- ‘এ’ অথবা আর্ম উইকনেস: হাতের দূর্বলতা স্ট্রোকের একটি লক্ষণ। যখন দুটো হাতের মধ্যে একটিকে সামান্য দূর্বল লাগে তখন সেটি স্ট্রোকের পূর্বাভাস হতে পারে।
- ‘এস’ অথবা স্পিচ: স্ট্রোকের কারণে যেহেতু মুখের একাংশ ঝুলে যায়, তার ফলেই কথা বলার সমস্যা দেখা যেতে পারে। কথার মধ্যে জড়তা স্ট্রোকের একটি লক্ষণ।
- এবং ‘টি’ অথবা টাইম: স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে দু’টি জিনিস নজরে রাখা খুব জরুরি। একটা কোন সময় তাঁর স্ট্রোক হল, আরেকটি দ্রুত রোগীকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া।