যে দেশগুলি কাতার বিশ্বকাপ ফুটবলে অংশ🍰গ্রহণ করবে, এই কয়েক দিন আগে তাদের তালিকা জানা গিয়েছে। ২১ নভেম্বর থেকে ১৮ ডিসেম্বর, দিন গোনা শুরু করে দিয়েছেন সব ফুটবলপ্রেমী। তবে কাতার নিয়ে হাজারো প্রশ্ন আছে অনেক দেশেরই। যদিও শীতকালে খেলা, তবুও গরমের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার প্রশ্ন তুলেছে অনেকেই। এর সঙ্গে মানবাধিকার সᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚংগঠনগুলি প্রশ্ন তুলেছে সেই সমস্ত শ্রমিকদের নিয়ে, যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন স্টেডিয়াম বানানো ছাড়া সমস্ত কর্মকাণ্ডে। তবে অনেকেরই প্রশ্ন নতুন একটি বিষয় নিয়ে— সত্যিই কি কাতারে এবার এয়ার কন্ডিশনড স্টেডিয়ামে খেলা হবে?
এবারের ফুটবল বিশ্বকাপের সমস্ত ম্যাচগুলো হ⛎বে কাতারের আটটি স্টেডিয়ামে। প্রতিটি স্টেডিয়ামে থাকছে কুলিং ই༒উনিট। সৌরশক্তিকে ব্যবহার করে কুলিং ফ্যান চলবে। এই বিশেষ প্রযুক্তি তৈরিতে সহায়তা করেছে কাতার ইউনিভার্সিটি। এই অবিশ্বাস্য উদ্ভাবনের ক্রেডিট কিন্তু অনেকটাই ডঃ সৌদ আব্দুলআজিজ আব্দুল গনির, যিনি ডঃ কুল নামে বিশেষভাবে পরিচিত। কাতার ইউনিভার্সিটির মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের এই প্রফেসর দাবি করেছেন, ‘আমরা শুধু বাতাস ঠান্ডা রাখছি না, বাতাস পরিষ্কারও রাখছি।’ তবে এই প্রযুক্তির নির্যাস কিন্তু বেশ নজরকাড়া।
আগের থেকে ঠান্ডা বাতাস গ্রিলের মাধ্যমে স্ট্যান্ডে যাবে। স্টেডিয়ামের আশপাশে থাকবে অনেকগুলি নজেল। এবার সাধারণ শীতাতপ নিয়ন্ত☂্রিত সিস্টেম অনুযায়ী ঠান্ডা বাতাস টেনে নেওয়া হবে, আবার ঠান্ডা করা হবে আর তার পরে ফিল্টার করে দরকার মতো আবার পাম্প করা হবে।
অনেকেই হয়তো শুনে চমকে যাবেন, তবে কাতার কিন্তু অবাক করে দেওয়ার জন্য তৈরি। বিশেষ করে তাপমাত্রা নিয়ে অনেক আশঙ্কার মধ্যে। এর আগে অস্ট্রেলিয়া, জꦫাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, আমেরিকার মতো দেশকে হারিয়ে আয়োজক দেশ হবার লড়াই জিতেছিল কাতার।
সামনের🥂 দিনে কি বিশ্বের অন্যান্য ফুটবল বা ক্রিকেট বা টেনিস স্টেডিয়ামে এই প্রযুক্তি ব্যবহার হতে পারে?
উত্তর, সামনের দিনেই পাওয়া যাবে। তবে তার আগে সবাইকে তৈরি থা🌳কতে হবে ২১ নভেম্বরের উদ্বোধনী ম্যাচের জনཧ্য। যেদিন ঠান্ডা হাওয়া আর ঠান্ডা মেজাজে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম খেলা দেখবেন অগুনতি মানুষ!