শুধু কর্মব্যস্ততাই নয়, সঙ্গে তাল মিলিয়ে ক্রমেই বাড়ছে অসুখ-বিসুখ। যার একমাত্র কারণ আনহেলদি লাইফস্টাইল। বাড়ছে ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যাও। বাচ্চা থেকে বুড়ো কেউই ছাড় পাচ্ছে না। ঠিক মতো না খাওয়া, অনিয়মিত ঘুম, ট্রেস ক্য🦄ানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। এক্ষেত্রে নিজের যত্ন নিজেকেই নিতে হবে।
দিনের পর দিন এমন তো চলতে পারে না। এমন চলতে থাকলে সমস্যা এমন পর্যায়ে পৌঁছয় যখন চিকিৎসা, ওষুধেও কোন কাজ হয় না। এমন পরিস্থি𒈔তে আপনাকে জোর দিতে হবে রোজকা๊র জীবনযাত্রায়।
প্রতিদিনের শত ব্যস্ততার মধ্যেও সময় বের করুন নিজের জন্য। রোজ অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন। ১৫-৩০ মিনিট হাঁটলে ব্লাড প্রেশারের সমস্যা কমে। সঙ্গে করে নিতে পারেন ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ। আস্তে আস্তে হাঁটলে হবে না। উল্লেখ্য এ বিষয়ে জনপ্রিয় হল ব্রিস ওয়ার্কিং। মানে, হনহনিয়ে হাঁটা। প্রতি সপ্তাহে ১৫০-২🦹০০ মিনিট অবধি হাঁটা উচিত। 🌱অর্থাৎ প্রতিদিনের নিরিখে আধ ঘণ্টা বেশি হাঁটুন। নিজের শরীর বুঝে হাঁটতে হবে। মনে রাখবেন আপনার লক্ষ অতিরিক্ত ঘাম ঝরানো। এমন ভাবে হনহনিয়ে হাঁটুন যেন, বেশি ঘাম ঝরে।
হাঁটার শেষে ফেরার পথে, বিরিয়ানি, মিষ্টি, তেলেভাজার লোভ𒀰 করলে সর্বনাশ꧑! সব পরিশ্রম জলে। ভাবছেন হাঁটায় গতি আনবেন কীকরে? এগুলি করুন
সব সময় চেষ্টা করবেꦚন জুতো যেন ভালো গ্রিপ দেওয়া হয়। এতে 💖করে হাঁটার স্পিড থাকে।
হেলেদুলে হেঁটে লাভ নেই, বা বাড়ির ভিতরে বেডরুম থেকে রান্নাঘর পর🎉্যন্ত হেঁটে ভাবছেন কাজে আসবে, তা কিন্তু নয়! ঘড়ি ধরে নিয়ম মেনে হাঁটলে তবেই পাবেন এর উপকার।
নিয়মিত হাঁটলে হজমশক্তি যেমন বা𝐆ড়ে, তেমনই ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতেও কাজ দেয় হাঁটার অভ্যাস। এতে কমে যায় কোলেস্টেরলের মাত্রা।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়া🎀তে হাঁটার গুণাগুণ প্রচুর। এছাড়া দীর্ঘক্ষণ হাঁটলে এনার্জি বাড়ে। ক্যালোরি বার্নে সুবিধা হয়। আর তার ফলেই শরীরে বাড়তি মেদ জমে না। রোজ হাঁটলে পায়ের পেশিও ভালো থাকে।