নিজের সঙ্গে নিজের কথোপকথন, নিজেকে সময় দেওয়া একটা অত্যন্ত ভালো অভ্যাস। এবং গঠনমূলক অভ্যাসও বটে! আমরা অনেক সময়ই বিপদে পড়লে বা কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হলে নিজের সঙ্গে কথা বলি। এমনকি কোনও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার হলেও একই জিনিস করে থাকি। কিন্তু জানেন কি এটা ভীষণই ভালো অভ্যাಞস একটা? রোজকার রুটিন নিজের সঙ্গে খানিকটা সময় কাটানো, নিজের সঙ্গে নিজের কথা বলা উচিত। এতে যেমন নিজের উপর আত্মবিশ𒈔্বাস বাড়ে এবং সচেতন ভাবে কোনও কিছুর উপর এক তরফা ভাবে সিদ্ধান্ত নিউ থেকে নিজেদের আটকায়।
আসুন আজ এই প্রতিবেদন থ দেখে নেওয়া যাক, 𝄹নিজে সঙ্গে কথা বললে কী কী উপকার পাওয়া যায়। কী কী সুবিধা হয়।
দেখুন মূলত দুই ধরনের সেলফ টক হয়। একটা হয় নেগেটিভ, আরেকটা পজিটিভ। চেষ্টা করবেন নিজের সঙ্গে যখন কথা বলবেন বা সময় কাটাবেন তখন পজিটিভ কথোপক🎀থন বলার। এতে নিজেকে সাহস জোগাতে পারবেন, আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারবেন। কনফিডেন্স পাবেন। একই সঙ্গে নিজেদের বিভিন্ন কাজ কর্ম অনেক উন্নত হবে।
ভাবছেন কী করে নিজের সঙ্গে নিজে কথা বলবেন? বুঝত💝ে পারছেন না? আসুন দেখে নেওয়া যাক।
১. কোন ভাষায় নিজের সঙ্গে কথা বলছেন সেটা খেয়াল করুন: আমরা অনেক সময়ই নিজেরা নিজেদের সঙ্গে কথা বলার সময় রুঢ় ভাষায় কথা বলে থাকি। খারাপ ভাষা ব্যবহার করে থাকি। খারাপ কথা মাথায় ঘোরে, যে এটা আমি পারব না। এটা🦩 আমার দ্বারা হবে না। ইত্যাদি। এটার বদলে বরং ভাবুন কী করে সেটা থেকে বেরোবেন, আপনি সেটা পারবেন, পারতে হবে, ইত্যাদি।
২. নিজেকে একজন তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে ভেবে নাম ধরে কথা বলুন। আমি, আমার, ইত্যাদি এসব না বলে, বরং একটা দূরত্ব রেখে নাম ধরে কথা ব🧜লুন✅।
৩. ভাবনা চিন্তা করুন। নিজের সঙ্গে কথা বলার সময় ভাবনা চিন্তা করে কথা বলুন। কারণ জানবেন নিজেꦺর সঙ্গে নিজের কথা কিন্তু আমাদের উপর সব থেক🐠ে বেশি প্রভাব ফেলে।
৪. লেখা অভ্যাস করুন। নিজের সঙ্গে যা কথ🌠া বলছেন, যে জরুরি পয়েন্ট আছে তার মধ্যে সেগুলো কোথাও লিখে রাখুন। প্রয়োজনে কোনও থেরাপিস্টের ꦅসাহায্য নিন।