ঠান্ডা আবহাওয়া, শুষ্ক হাওয়ার কারণে শীতকালে ত্বক ও চুলের নানান সমস্যা দেখা দেয়। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ হল খুশকির সমস্য❀া। শীত এলেই খুশকিতে নাজেহাল হয়ে পড়েন অনেকে। শীতকালে খুস্কি হলেই চুল ঝরতে শুরু করে। পাশাপাশি চুল হয়ে যায় রুক্ষ ও শুষ্ক। তবে দামী দামী প্রোডাক্ট ব্যবহার না-করে ঘরোয়া উপায় সহজেই এই খুস্কির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায়
১. চুলের পক্ষে অ্যালোভেরা অত্যন্ত উপকারী। চুলে অ্যা🔥লোভেরা জেল লাগালে শিকড় মজবুত হয়। এই জেলে উপস্থিত অ্যান্টি ফা𝓀ঙ্গাল ও অ্যান্টিব্যাক্টিরিয়াল উপাদান খুশকির সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
২. শীতকালে সপ্তাহে অন্তত এ♋কবার গরম নারকেল তেল বা আমন্ড তেল গিয়ে স্ক্যাল্পের ম্যাসাজ করবেন। এর ফলে মাথার ত্বকের কোষ ভালো থাকবে এবং চুলের র🎃ুক্ষভাবও কমবে।
৩. স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন প্রণালী ও🧜 সুষম আহার চুলে পুষ্টি জোগায়।
৪. লেমনগ্রাস তেলও খুশকি দূর করতে সাহায্য করে। এতে উপস্থিত জীব🤡াণুনাশক ও অ্যান্টি ইনফ্ল্য🌟ামেটারি গুণ খুস্কি কম করে। এই তেল ব্যবহার করলে মাথায় কোনও ধরনের সংক্রমণ হয় না।
৫. দুমুখো চুল ও চুল ঝরা আট🌳কাতে নিয়মিত চুল ট্রিম করানো উচিত। এর ফলে চুলের গ্রোথ ভালো হয়।
৬. দইয়ের সাহায্যেও খুশকি দূর করতে পারেন। স্ক্যাল্পে দইღ লাগিয়ে কিছুক্ষণের জন꧑্য ছেড়ে দিতে হবে। কিছুক্ষণ পর ধুয়ে নিন। এর ফলে খুশকি দূর হয়।
৭. শীতকালে বার বার চুল ধুলে এতে উপস্থিত প্রাকৃতিক তেল শেষ হয়ে যায়। শ্যജাম্পুর পর চুল কন্ডিশনিং করলে তা রুক্ষ হয় না।
৮. কাজু, আমলকি, ডি💟ম নিজের খ൲াদ্য তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করুন। এই খাদ্য উপাদানগুলি চুল মজবুত করার পাশাপাশি উজ্জ্বল করে।
৯. শীতকালে আমরা খুব কম জল পান করে থাকি। এর ফলে শরীরে ডিহাইড্রেশানের স্তর বৃদ্ধি🎃 পায় এবং খুশকি দ🃏েখা দেয়। তাই দিনে অন্তত ১০ থেকে ১২ গ্লাস জল পান করুন।
১০. চুল ধোয়ার পর হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে শুকিয়ে গেলেও খুশকি হতে পারে। কারণ ড্রায়ার ব্যবহার করলে ত্বক তাপ🅰ের সংস্পর্শে আসে। আবার চুল বেশিক্ষণ ভেজা রাখাও উচিত নয়। তাই স্নানের পর তোয়ালে দিয়ে চুল 𝓡পেঁচিয়ে রাখুন এবং স্বাভাবিক ভাবে শোকাতে দিন।
১১. শীতকালে যতটা সম্ভব চুল ঢেকে রাখুন, তা নাহল⭕ে এগুলি রুক্ষ 🌺হয়ে যাবে।