করোনার জেরে বহু সময়ই দেখা গিয়েছে রোগীর কোভিড সেরে যাওয়ার পরও বেশ কিছু অন্য রোগ শরীরে দামা বাঁধতে শুরু কর༒েছে। আগেই গবেষণা প্রমাণ করেছে, যে করোনাভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে বিভিন্ন অঙ্গের কোষকে প্রভাবিত করে। যার জেরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা প্রভাবিত হয়। এদিকে, হাডার্সফিল্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা বলছে, করোনার জেরে মস্তিষ্কে প্রদাহের কারণে বড়সড় স্নায়ুগত সমস্যা দেখা যায়। যা বহু কোভিড রোগীর স্নায়ুর রোগকে উস্কানি দেয়।
অধ্যাপক মায়ো ওলাজিদের গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, কীভাবে স্পাইক প্রোটিন ব্যবহার করে মানুষের দেহের কোষে প্রবেশ করে করোনা ভাইরাস। এরফলে সেই অঙ্গগুলিতে যা প্রভাব পড়ে, ওই একইভাবে করোনা মস্তিষ্কে প্রবেশ করলেও একই প্রভাব পড়বে। যা মস্তিষ্কের 'ইমিউন সেল' কে প্রভাবিত করে। এর আগে অধ্যাপক ওলাজিদের আরও একটি গবেষণা থেকে জানা গিয়েছিল, বেদানার মধ্যে থাকা বিভিন্ন উপাদান কীভাবে অ্যালজাইমারের মতো রোগের পদার্প🌳ণের সময়কে ধীর করে দেয়🗹। তবে বর্তমানে অধ্যাপক ওলাজিদের গবেষণা থেকে জানা যাচ্ছে, কীভাবে করোনা মস্তিষ্কে প্রভাব খাটায়। আর তা থেকে নিউরোডিজেনারেটিভ রোগ বা পারকিনসনের মতো রোগও কি জন্ম নেয়? তাঁদের গবেষণা বলছে, কীভাবে নাকের পথে করোনা মস্তিষ্কে পৌঁছে যায়। এরপর মস্তিষ্কের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধক্ষমতাকে তারা উস্কানি দেয়।
গবেষণা বলছে, মস্তিষ্কে গিয়ে করোনা ভাইরাস আরও দ্বিগুণ হয়, এমন নয়, তবে তা মস্তিষ্কের রোগ🎃 প্রতিরোধ সম্পর্কীয় প্রতিক্রিয়াকে খর্ব করে দেয়। এরফলে বহু সময় ব্রেন ফগ বা স্মৃতিভ্রংশ দেখা যায়। অধ্যাপক ওলাজিদ🥀ে বলছেন, 'বহু রিসার্চই শুরু হয় করোনা নিয়ে, তবে তা শেষ পর্যন্ত গড়াতে পারে না, কারণ এটি সুদীর্ঘ সময় নিতে আরম্ভ করে। '